ইউনাইটেড গ্রুপের রাজা-পুত্রসহ হত্যা মামলার আসামি, কেন ধরাছোঁয়ার বাইরে?

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা টাইমস
  প্রকাশিত : ২৯ অক্টোবর ২০২৪, ১৩:৪১| আপডেট : ২৯ অক্টোবর ২০২৪, ১৩:৪৯
অ- অ+

ছাত্র আন্দোলনে ঢাকার প্রগতি সরণিতে গুলিতে নিহত বাহাদুর হোসেন মনির হত্যা মামলায় আসামি ব্যবসায়ী গোষ্ঠী ইউনাইটেড গ্রুপের কর্ণধার ও পরিচালকসহ তিনজন। তবে এজাহারনামীয় এই তিন আসামিই এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। শেখ হাসিনা সরকারের সময় সুবিধাভোগী এই ব্যবসায়ী গ্রুপকে বিশেষ কোনো সুবিধা দেওয়া হচ্ছে কি না সেই প্রশ্নও উঠেছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ জুলাই প্রগতি সরণির শাহজাদপুরের বাঁশতলা এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন বাহাদুর হোসেন মনির। ক্ষমতার পালাবদলে গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন নিহতের বাবা আবু জাফর।

মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক একাধিক মন্ত্রীর সঙ্গে আসামি করা হয় ইউনাইটেড গ্রুপের প্রধান উপদেষ্টা হাসান মাহমুদ রাজা, চেয়ারম্যান ও এমডি মঈনউদ্দিন হাসান রশিদ ও গ্রুপের কর্মকর্তা কর্নেল (অব.) আফজালকে।

এরইমধ্যে এজাহারনামীয় বেশ কয়েকজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করলেও ইউনাইটেড গ্রুপের এই তিন হর্তাকর্তা অধরা রয়ে গেছেন। ইউনাইটেড বড় ব্যবসায়ী গ্রুপ হওয়ায় পুলিশ তাদের ধরছে না বলে অভিযোগ মামলার বাদী আবু জাফরের।

তিনি অভিযোগ করেছেন, হাসান মাহমুদ রাজা, মঈনউদ্দিন হাসান রশিদ ও কর্নেল (অব.) আফজাল শেখ হাসিনার নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করে তার ছোট ছেলেকে হত্যা করেছে। ছাত্র আন্দোলন ভিন্নখাতে নিতে এই হত্যার ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখনো নির্দেশদাতাদের গ্রেপ্তার করেনি।

এই হত্যা মামলায় সাবেক কাউন্সিলর মনির হোসেন মনির ওরফে গোল্ডেন মনির ছাড়াও ভিয়েল্লাটেক গ্রুপের ডেভিড হাসনাত, ডিএনসিসির ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদ্য সাবেক কাউন্সিলর মফিজুর রহমান মফিজ, ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর শফিকুল ইসলাম বাছেক, ৪০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম ঢালী, জামালপুর টাওয়ারের মালিক শওকত হোসেন, সাবেক এনএসআই পরিচালক কমোডর মনিরুল ইসলাম, অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান, সাবেক এমপি নিক্সন চৌধুরীর নাম রয়েছে। আলোচনা আছে, বিএনপির একজন ব্যবসায়ী নেতার কারণে এই মামলায় ঢাকা-১১ আসনের সদ্য সাবেক এমপি আওয়ামী লীগ নেতা ওয়াকিল উদ্দিনের নাম আসেনি।

বাহাদুর হোসেন মনির হত্যা মামলার তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) গুলশান বিভাগ। ডিবির এই বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাহবুবুর রহমান রবিবার ঢাকা টাইমসকে বলেন, ‘মামলাটি এখন তদন্তাধীন রয়েছে। কয়েকজন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছেন। কাউকে বিশেষভাবে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। এজাহারনামীয় আসামিদের সংশ্লিষ্টতা পেলেই গ্রেপ্তার করা হবে।’

ক্ষমতাচ্যুত আ.লীগ সরকারের সুবিধাভোগী ইউনাইটেড গ্রুপ

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর পোয়াবারো অবস্থা শুরু হয় ইউনাইটেড গ্রুপের। এরপর ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগ পর্যন্ত ইউনাইটেড গ্রুপ নিয়মনীতির বাইরে সর্বোচ্চ সুবিধা নেয়। এমনকি তাদের মালিকানাধীন হাসপাতালে বিগত বছরগুলোতে আগুনে পুড়ে সাধারণ মানুষের মৃত্যু এবং অপচিকিৎসায় একাধিক মৃত্যুর অভিযোগেরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারে থাকার সময় ইউনাইটেড গ্রুপের প্রধান উপদেষ্টা হাসান মাহমুদ রাজা ও বর্তমান চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন হাসান রশিদ বিদেশে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। বিদ্যুৎ ব্যবসা, হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়, আইটি ও শিপিং ব্যবসার নামে এসব লুটপাট করা হয়। এভাবে বিগত সরকারের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে তারা দিন দিন আরও সম্পদশালী ও ক্ষমতাবান হয়েছেন।

মানিলন্ডারিংয়ের তদন্ত করছে সিআইডি

মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে ইউনাইটেড গ্রুপের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চালাচ্ছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সংস্থাটি বলছে, তৎকালীন সরকারের মদদে ইউনাইটেড গ্রুপের বিরুদ্ধে ঋণ জালিয়াতি, অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনসহ নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। ইউনাইটেড গ্রুপের অর্থ পাচারের প্রাথমিক কিছু তথ্য মিলেছে বলে ঢাকা টাইমসকে জানাচ্ছে সিআইডি সূত্র।

বিদ্যুতের চুনোপুঁটি থেকে রাঘববোয়াল

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিদ্যুতের চুনোপুঁটি থেকে রাঘববোয়ালে পরিণত হয় ইউনাইটেড গ্রুপ। তাদের মালিকানাধীন ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে মাসে শত কোটি টাকার ওপর ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হয়েছে। এভাবে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ শত শত কোটি টাকা নিয়েছে আওয়ামী লীগ শাসনামলে হঠাৎ বিদ্যুৎ খাতের মাফিয়া হয়ে ওঠা কোম্পানিটি।

জানা গেছে, বর্তমানে ঢাকা ইপিজেডে ৮৬ মেগাওয়াট এবং চট্টগ্রাম ইপিজেডে ৭২ মেগাওয়াট গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র দুটি পরিচালনা করছে তারা। হাইকোর্টের আদেশ উপেক্ষা করে বিদ্যুৎ কেন্দ্র দুটি চালানো হচ্ছে। উৎপাদন খরচের বিপরীতে অতিরিক্ত দরে গ্রাহকের কাছ থেকে ইউনিটপ্রতি চার টাকার ওপরে মুনাফা লুটে নিচ্ছে ইউনাইটেড পাওয়ার। তাছাড়া কোম্পানিটির শেয়ারে কারসাজির মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে কোটি কোটি টাকা লুটে নেওয়ার অভিযোগও আছে।

খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দিতে অসম্মতি

চলতি বছরের গেল জুনে মধ্যরাতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। খালেদা জিয়ার চিকিৎসক ও বিএনপিনেতা এ জেড এম জাহিদ হোসেন ইউনাইটেড হাসপাতালে ছুটে গেলেও তারা বেগম জিয়ার চিকিৎসা দিতে রাজি হননি। এমনকি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য তারা অ্যাম্বুলেন্স এবং ওষুধ সরবরাহ পর্যন্ত করেনি।

ইউনাইটেড গ্রুপের প্রধান উপদেষ্টা হাসান মাহমুদ রাজার মদদে এই অমানবিক আচরণ করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছিল। সেসময় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই বিষয়টি গণমাধ্যমের কাছে সবিস্তারে তুলে ধরে বিএনপির পক্ষ থেকে নিন্দা জানিয়েছিলেন।

সম্প্রতি ইউনাইটেড গ্রুপের ছয় মালিকের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণে ইউনাইটেড হাসপাতাল এক অংশীদারের ভাগে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তারাই চালাচ্ছে রাজধানীর বিতর্কিত ও ব্যয়বহুল এই হাসপাতাল।

দুই ব্যবসায়ী অংশীদারকে বের করে দেওয়া হয়

১৯৭৮ সালে যাত্রা শুরু করা ইউনাইটেড গ্রুপ এখন প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার বৃহৎ ব্যবসায়ী গোষ্ঠী। প্রতিষ্ঠাকালীন তিন ও পরে ছয়জন বন্ধু বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে একই বেষ্টনীর ভেতর ৬টি একই রকম বাসভবনও তৈরি করেছেন। ব্যবহার করছেন একই রকম গাড়ি। বর্তমানে তাদের হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়, জ্বালানি, রেস্টুরেন্ট, আবাসন, হোটেল ও বেসরকারি বন্দরসহ বিভিন্ন খাতের ব্যবসা রয়েছে।

এই গ্রুপটিতে বিগত ক’বছর ধরেই মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্ব চলে আসছে। সম্প্রতি দুই অংশীদারকে বের করে দিয়ে তাদেরকে নানা প্রতিবন্ধকতায় ফেলার অভিযোগ উঠেছে ইউনাইটেড গ্রুপের বিরুদ্ধে।

ওই দুই অংশীদারের অভিযোগ, তাদের বাসার পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছেন গ্রুপের সিংহভাগ শেয়ারের মালিক গ্রুপের প্রধান উপদেষ্টা হাসান মাহমুদ রাজা।

জানা গেছে, পরবর্তী প্রজন্মের হাতে দায়িত্ব দেওয়া নিয়েই দ্বন্দ্বের শুরু হয়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউনাইটেড গ্রুপের অংশীদার ফরিদুর রহমান খান ঢাকা টাইমসকে বলেন, ‘কীভাবে একই বেষ্টনীর ভেতরে তাদের বাড়ির গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ সংযোগও বন্ধ করে দেওয়া হয়? এটা সম্ভব? কিন্তু তাই করা হয়েছে।’

আদালতের আদেশে আপাতত পানি ও বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান হলেও দুই অংশীদারের পাওনার বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়নি বলে জানা গেছে।

ইউনিমার্টে ভারতীয় কর্মকর্তা দিয়ে কর্মী শোষণ

দেশে ভারতীয়দের চাকরি নিয়ে সমালোচনার মধ্যে ইউনাইটেড গ্রুপ তাদের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ইউনিমার্ট লিমিটেডের ফুড এন্ড বেভারেজ শাখায় শুভব্রত মৈত্র নামে ভারতীয় এক নাগরিককে চিফ অপারেটিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ দেয়।

ভারতীয় এই নাগরিক দীর্ঘদিন যাবত দেশের প্রচলিত শ্রম আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে কর্মীদের জোরপূর্বক ১২ ঘণ্টা ডিউটি, নিয়ম বহির্ভূতভাবে ছাঁটাই, ভয়ভীতি, মানসিক ও শারীরিকভাবে নির্যাতন করে আসছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

ফুড এন্ড বেভারেজ শাখার একাধিক কর্মচারীর অভিযোগ, তারা চাকরি হারানোর ভয়ে এ বিষয়ে মুখ খুলতে সাহস পান না। একাধিকবার ইউনাইটেড গ্রুপের মানবসম্পদ বিভাগে অভিযোগ জানিয়েও তারা কোনো প্রতিকার পাননি। উল্টো চাকরিচ্যুত করার হুমকি পেয়েছেন।

জেনারেল আব্দুল মুবীন ও কর্নেল আফজাল প্রসঙ্গ

ইউনাইটেড গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড পাওয়ার। এটির চেয়ারম্যান এবং মনোনীত পরিচালক সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আব্দুল মুবীন। তিনি আবার ইউনাইটেড গ্রুপের প্রধান উপদেষ্টা হাসান মাহমুদ রাজার বেয়াই।

অভিযোগ আছে, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে ঢাকা সেনানিবাসের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের মূল কারিগর আব্দুল মুবীন। তিনি তখন সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন। তৎকালীন শেখ হাসিনার সরকারের পরিকল্পনায় খালেদা জিয়াকে উচ্ছেদের সকল আয়োজন করেন আব্দুল মুবীন। আওয়ামী লীগ শাসনামলে তিনি ইউনাইটেড গ্রুপের হয়ে বিভিন্ন কূটকৌশল বাস্তবায়ন করেন।

ওয়ান-ইলেভেনের সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে আটক এবং নির্যাতনে যেসব সেনা কর্মকর্তা জড়িত ছিলেন তাদের অন্যতম অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল আফজাল। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইতে থাকার সময় তিনি বিএনপি দমনে বেশি সক্রিয় ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সাবেক এই সেনা কর্মকর্তাকেও ইউনাইটেড গ্রুপে প্রতিষ্ঠিত করেন হাসান মাহমুদ রাজা।

পানামা পেপারসে নাম ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কর ফাঁকি

২০১৮ সালের জুলাইয়ে পানামা পেপারস কেলেঙ্কারিতে নাম আসে ইউনাইটেড গ্রুপের তৎকালীন চেয়ারম্যান হাসান মাহমুদ রাজার। তলবের ডাকও পড়েছিল দুদকে। এর আগে ২০১৫ সালে ইউনাইটেড পাওয়ারের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার অভিযোগের সত্যতাও পায় দুদক। তদন্তও শুরু করেছিল দুর্নীতিবিরোধী সংস্থাটি। তবে রহস্যজনক কারণে সেটি আর এগোয়নি।

এছাড়া ইউনাইটেড গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) বিরুদ্ধে প্রায় দশ কোটি টাকা ভ্যাট ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ ছিল। ২০১৮ সালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ইউনাইটেড গ্রুপের এ ফাঁকি উদ্ঘাটন করে।

এতসব অভিযোগ নিয়ে কী বলছে ইউনাইটেড গ্রুপ

বিভিন্ন অভিযোগের বিষয়ে যোগাযোগ করা হয় ইউনাইটেড গ্রুপের জনসংযোগ শাখায়। সেখানকার কর্মকর্তা আরিফুল হক ঢাকা টাইমসকে তার পক্ষে জবাব দেওয়া সম্ভব নয় বলে জানান। তিনি একই শাখার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন। সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

(ঢাকাটাইমস/২৯অক্টোবর/এসএস)

google news ঢাকা টাইমস অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
বগুড়ায় সারজিসের উপস্থিতিতে এনসিপির সমাবেশে দুই গ্রুপের মারামারি, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
বাংলাদেশে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে আগ্রহী চীন
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের ২০০ কেজি ওজনের বোমা পাওয়া গেল মুন্সীগঞ্জে, নিষ্ক্রিয় করল সিটিটিসি
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা