যে কারণে বেড়েছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা, সচেতন থাকার উপায়

ফিচার ডেস্ক, ঢাকাটাইমস
  প্রকাশিত : ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৭
অ- অ+

প্রাণঘাতী এডিসবাহিত রোগ ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দিন দিন ভয়ংকর হয়ে উঠছে। ডেঙ্গু জ্বরের কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। প্রতিরোধই ডেঙ্গু রোগ থেকে বাঁচার সবচেয়ে বড় উৎকৃষ্ট উপায়। বাংলাদেশে ব্যাপক হারে বেড়েছে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে যত মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হচ্ছেন তার ৭০ শতাংশই এশিয়ার। সংস্থাটি আরও জানিয়েছে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে আছেন।

এ বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দেশে ৪ শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৮০ হাজার মানুষ। আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা এতই বেশি যে তাদের চিকিৎসা দিতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো।

গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে ডেঙ্গু কেড়ে নিয়েছিল ১ হাজার ৭০৫ জনের প্রাণ। যা এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। যেখানে ২০২২ সালে ২৮১ জন আর ২০১৯ সালে ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছিল ১৭৯ জনের। এতে বোঝা যাচ্ছে গত কয়েক বছরে ব্যাপক বিস্তারসহ ডেঙ্গু ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে।

গবেষণা বলছে জলবায়ু পরিবর্তন এর অন্যতম কারণ। দেখা যাচ্ছে বর্ষাকালের বেশিরভাগ দিন শুষ্ক থাকছে। তবে যখন বৃষ্টি হচ্ছে তখন ব্যাপক ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। এতে করে জমে থাকা পানি দীর্ঘদিন অবস্থান করছে। যা ডেঙ্গুবাহী মশার বিস্তারে ভূমিকা রাখছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ বিষয়টি এবারের ডেঙ্গু প্রকট আকার ধারণ করায় ভূমিকা রেখেছে।

বাংলাদেশে বর্ষা ঋতুর পরিবর্তন এখন স্পষ্টভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। আগে বর্ষাকাল থাকত জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত। কিন্তু এখন এটি পরিবর্তন হয়ে বর্ষাকাল জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত থাকছে।

এমনকি এক দশক আগেও বর্ষা মৌসুমে হাল্কা বৃষ্টি, ভারী বৃষ্টি এবং নির্দিষ্ট ভারী বৃষ্টিপাত হতো। কিন্তু এখনকার বর্ষার মৌসুমে বৃষ্টির দিনের সংখ্যা কমে গেছে। কিন্তু যখন বৃষ্টি হচ্ছে— তা আগের যে অনেক গুণ বেশি হচ্ছে। আর কম সময়ের মধ্যে অতিরিক্ত বৃষ্টি হওয়ার অর্থ হলো পানি জমে যাচ্ছে।

বাজে ড্রেনেজ সিস্টেম এই অবস্থা আরও খারাপ করেছে। বিশেষ করে শহুরে এলাকায় এটি খারাপ প্রভাব ফেলেছে।

এছাড়া গতবারের মেয়ররা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ বা মশকনিধনে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেননি। বছরের পর বছর কোটি কোটি টাকা খরচ দেখালেও মশার কামড় থেকে নগরবাসীকে মুক্তি দিতে পারেননি। সাধারণত জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর—এই কয়েক মাস ডেঙ্গুর জন্য উচ্চঝুঁকি থাকে। এই সময়ে বৃষ্টি হয়, মশার প্রজননের জন্যও উপযুক্ত তাপমাত্রা থাকে। সাধারণত মশা প্রজননের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা হচ্ছে ২৫ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ডেঙ্গু মশা বা এডিস মশা খালি চোখে দেখা অতি কষ্টকর ব্যাপার। ডেঙ্গু মশা এতোটাই ভয়ঙ্কর যে, এর দংশনে প্রচন্ড কম্প দিয়ে জ্বর উঠে। সহসা জ্বর ছাড়তে চায় না। ক্রমান্বয়ে মানুষ মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যায়। মনে হতে পারে যে, ডেঙ্গু মশার মধ্যে জীবাণু রয়েছে। যেমন বিষধর সাপে রয়েছে বিষ। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা কিন্তু তা নয়। মশার নিজের মধ্যে কোন জীবাণু নেই। এটা বাহক মাত্র। রোগাক্রান্ত ব্যক্তির দেহে দংশন করে জীবাণু সংগ্রহ করে এবং তা অন্যের দেহে ছড়ায়।

শরীর বিজ্ঞানীদের মতে, ডেঙ্গু জ্বর একটা ভাইরাসজনিত রোগ। ভাইরাসের নাম গ্রুপ ‘বি’ আরবো ভাইরাস। এই ভাইরাসের চারটি সেরোটাইপ রয়েছে। আরবো ভাইরাস বহনকারী মশার নাম এডিস মশা। এই মশা সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায়। এই ভাইরাস বহনকারী স্ত্রী জাতীয় এডিস মশা যখন কোন সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ায় তখন তার দেহে এই ভাইরাস প্রবেশ করে এবং ওই ব্যক্তি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন। সাধারণত মশা কামড়ানোর ৫ থেকে ৬ দিনের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ প্রকাশ পায়। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীকে কামড়ানোর ৮ থেকে ১২ দিন পর এডিস মশা এই রোগ ছড়াতে পারে এবং এই মশা তার জীবনকালের বাকী সময়ের জন্যও এই ভাইরাস ছড়াতে পারে।

শরীরে লালচে আভা ও ফুসফুড়ি বা র‌্যাশ দেখা যায়। চোখেও লালচে হয়ে যায়। কখনও কখনও শরীরের অভ্যন্তরে অত্যধিক রক্তরণ হয় এবং রোগীর অবস্থা দ্রুত অবনতির দিকে যেতে থাকে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এ অবস্থাকে ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বলে। তখন ব্লাড প্রেসার অনেক কমে যায়। রক্ত পরীক্ষায় দেখা যায় শ্বেতকণিকা অনেক কমে গেছে। রক্তের অণুচক্রিকা বা প্লাটিলেটও অনেক কমে যায়। সাধারণ টিসি, ডিসি পরীক্ষায় এগুলো বোঝা যায়। প্লাটিলেট দেখার সর্বোত্তম পন্থা হলো প্রথমে সেল কাউন্টিং মেশিনে এবং পরে মাইক্রোস্কোপে দেখার ফলাফল তুলনা করা। রক্তে এই ভাইরাস সনাক্ত করার জন্য ইমিউনোলজিক্যাল পরীক্ষা করা যায়। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই পরীক্ষার প্রয়োজন হয় না। অনেক রোগী না বুঝে ব্যয়বহুল ইমিউনোলজিক্যাল পরীক্ষা নিজেরাই করেন। যা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া করা উচিত নয়।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে শরীর অনেকটাই দুর্বল হয়ে যেতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ দেখা দিলে বা ডেঙ্গু ধরা পড়লে দিনে অন্তত তিন লিটার পানি পান করতে হবে। সেইসঙ্গে খেতে হবে তাজা ফলের রস, ডাবের পানি, আখের রস ইত্যাদি। সেই সঙ্গে খেতে হবে মাছ ও ডিম, মুরগির মাংস, শাকসবজি। খাবার স্যালাইন পান করুন একটু পরপর।

ডেঙ্গু জ্বর হলে প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে। স্বাভাবিক ওজনের একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি প্রতিদিন সর্বোচ্চ আটটি প্যারাসিটামল খেতে পারবে। কিন্তু কোনো ব্যক্তির যদি লিভার, হার্ট এবং কিডনি–সংক্রান্ত জটিলতা থাকে, তাহলে প্যারাসিটামল সেবনের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে গায়ে ব্যথার জন্য অ্যাসপিরিন, ক্লোফেনাক, আইবুপ্রোফেন–জাতীয় ওষুধ খাওয়া যাবে না। ডেঙ্গুর সময় এ–জাতীয় ওষুধ গ্রহণ করলে রক্তক্ষরণ হতে পারে।

শর্করা, প্রোটিন ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সাধারণ খাবার বন্ধ করা যাবে না। স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ঘরে বানানো খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন। প্রচুর পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।

শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করতে হবে। ডেঙ্গু হলে অনেক সময় শরীরে প্রচুর পানির ঘাটতি তৈরি হয়। ডাবের পানি এক্ষেত্রে অনেক উপকারী হতে পারে। ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে ইলেক্ট্রোলাইট ও পুষ্টি থাকে। লেবুর পানি ভিটামিন সির খুব ভালো উৎস। এটি শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বের করে দিতে সাহায্য করে। অনেক ক্ষেত্রে আদা পানি গ্রহণেরও পরামর্শ দেওয়া হয়। কারণ এটি অনেক ডেঙ্গু রোগীর বমি বমি ভাব মোকাবিলায় সহায়তা করে। কখনও কখনও শরীরের পানিশূন্যতা পূরণে ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন (ওআরএস) গ্রহণের পরামর্শ দেন ডাক্তাররা। এটি শরীরে অত্যাবশ্যক পটাসিয়াম সরবরাহ করে। পারে।

ডেঙ্গুর হবার পরে ডাক্তাররা ভীষণ সাবধানে থাকতে বলেন। এই অসুখে রোগী দুর্বল হয়ে পড়েন। ঠিক মতো খাওয়া দাওয়া না করলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে এনার্জি পান না। ফলে পুরোপুরি সেরে উঠতেও বেশ অনেকটা সময় লেগে যায়। ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করা উচিত নয়। একজন ব্যক্তি সাধারণত প্রতিদিন যেসব পরিশ্রমের কাজ করে, সেগুলো না করাই ভালো। পরিপূর্ণ বিশ্রাম প্রয়োজন।

ওষুধের পাশাপাশি খাওয়া দাওয়ার দিকেও তাই এসময় বিশেষ নজর দিতে বলেন ডাক্তারেরা। জ্বর সারার পরেও সুস্থ হতে দেরি হয়। সেটা ঠিক মতো খাওয়া দাওয়া না করার কারণেই। তাই সেদিকেও ডেঙ্গু আক্রান্ত মানুষের পরিবারের অন্যান্য লোকেদের খেয়াল রাখতে বলেন।

ডেঙ্গু জ্বরে শাক সবজি, ফল সবসময় খেতে বলেন ডাক্তারেরা। এই সময় বিশেষ কিছু ফলের রস খেলেও এনার্জি পাবেন। শর্করা, প্রোটিন ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সাধারণ খাবার বন্ধ করা যাবে না। স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ঘরে বানানো খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন। প্রচুর পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন - ডাবের পানি, ড্রাগন ফল, লেবুর শরবত, সবজির রস, পেঁপে পাতার রস, হলুদ, আমলকির রস, চিকেন স্যুপ, হারবাল টি, ফলের জুস এবং খাবার স্যালাইন গ্রহণ করা যেতে পারে।

এডিস মশা খুব অল্প পানিতে (৫ মিলি বা ১ চা চামচ পানি) ডিম পাড়ে যা পানি ছাড়াও প্রতিকূল পরিবেশেও টিকে থাকতে পারে। এই জন্যই লার্ভা ধ্বংসে টেমিফস ১ গ্রাম/১০ লিটার পানিতে খুব কার্যকরী, যা ব্যবহার পরিবেশ ও মানব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়। নির্মাণাধীন ভবনের প্রজননস্থল ধ্বংস করে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত রোগের প্রাদুর্ভাব কমানো সম্ভব।

এডিস মশার জন্ম হয় পাত্রের জমে থাকা পানিতে। সপ্তাহে অন্তত একদিন নিজের বাড়ি এবং বাড়ির চারদিকে ঘুরে দেখুন, কোথাও কোনো পাত্রে পানি জমে আছে কি না। যদি থাকে তাহলে তা ফেলে দিন বা পরিষ্কার করুন। যদি পাত্রটি এমন হয় যে, পানি ফেলে দেওয়া যাচ্ছে না তাহলে সেখানে কীটনাশক বা কেরোসিন বা ব্লিচিং পাউডার বা লবণ দিন।

গাড়ির অব্যবহৃত টায়ার বাসায় রাখবেন না কারণ এখানে এডিস মশার জন্ম হয় যদি রাখতেই হয় তাহলে ছাউনির নিচে রাখুন যেন পানি জমা না হয় । দই বা যেকোনো খাবারের পাত্র বাইরে ফেলবেন না। বাথরুমে যদি পানি ধরে রাখতে হয় তাহলে পানির পাত্র সপ্তাহে অন্তত একবার ব্লিচিং পাউডার বা ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে আবার পানি ভর্তি করুন।

এডিস মশা পানির পাত্রের কিনারে ডিম পাড়ে এবং পাত্রের গায়ে আটকে থাকে। যে কারণে পানি ফেলে দিলেও ডিম নষ্ট হয় না। তাই এটাকে ব্লিচিং পাউডার বা ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালোভাবে ঘষে পরিষ্কার করা প্রয়োজন।

আপনার বাড়ির পাশে কোন নির্মাণাধীন ভবন থাকলে, এটার বেজমেন্ট, লিফটের গর্ত, ইট ভেজানোর চৌবাচ্চা, ড্রাম পরীক্ষা করুন। যদি এসব জায়গায় জমে থাকা পানিতে ছোট ছোট পোকা দেখতে পান তাহলে বুঝবেন সেটি এডিস মশার লার্ভা বা বাচ্চা। নির্মাণাধীন ভবনের মালিককে সামাজিকভাবে চাপ প্রয়োগ করুন যেন সে তার বাড়িতে মশা জন্মানোর স্থান তৈরি না করেন। নির্মাণাধীন ভবন যদি আপনার হয় তাহলে সেখানে জমে থাকা পানিতে কীটনাশক বা কেরোসিন বা ব্লিচিং পাউডার দিয়ে রাখুন।

আপনার বাড়ির আশেপাশে যদি মশা জন্মানোর মতো কোনো সরকারি বেসরকারি স্থাপনা থাকে তাহলে ওই অফিসকে জানান। বাড়ির আশেপাশে গাছের গর্ত বা কাটা বাঁশের গোঁড়া মাটি দিয়ে বন্ধ করে দিন। কারণ গাছের কোটর বা বাঁশের গর্তে এডিস মশার জন্ম হয়।

দিনের বেলা পায়ে মোজা ব্যবহার করতে পারেন। ফুল হাতার জামা পরুন। শিশুদের হাফপ্যান্টের বদলে ফুলপ্যান্ট বা পায়জামা পরাতে হবে। দিনে ও রাতে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করতে হবে। মশা যেন না কামড়াতে পারে এজন্য মশাবিরোধী বিভিন্ন ক্রিম বা তেল শররের খোলা স্থানে ব্যবহার করুন। দরজা-জানালায় নেট লাগাতে হবে। মশা তাড়াতে স্প্রে, লোশন, ক্রিম, কয়েল, ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন। ফুলদানি, অব্যবহৃত কৌটা, বাড়িঘরের আশপাশে যে কোনে পাত্রে জমে থাকা পানি পরিষ্কার করুন। ঘরের বাথরুমে কোথাও পানি জমাবেন না। বাড়ির ছাদে বাগানের টবে বা পাত্রে যেন পানি জমে না থাকে। প্রয়োজনে প্রতিদিন পানি বদলে ফেলুন। বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার রাখুন। এডিস মশা থেকে নিরাপদ থাকুন, সুস্থ থাকুন।

(ঢাকাটাইমস/২৩ নভেম্বর/আরজেড)

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
যড়যন্ত্র মোকাবিলায় আমরা সজাগ আছি, ঐক্যবদ্ধ আছি: প্রধান উপদেষ্টা
ক্যানসারে আক্রান্ত বৃদ্ধের পাশে অভিনেত্রী মুক্তি
বৃহস্পতিবার থেকে স্বাভাবিক নিয়মে সাজেক ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
সংবিধান সংস্কার কমিশনের কাছে ১৮ প্রস্তাব ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের 
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা