স্যোশাল মিডিয়া বা ফেসবুক ব্যবহারের ভালো-মন্দ

মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম
 | প্রকাশিত : ১৬ জুন ২০২০, ১৩:০৫

করোনা ভাইরাসে বিশ্ব-প্রেক্ষাপট ভিন্ন। সারা বিশ্বে করোনা সংক্রান্তি চলছে। কি যে ভয়াবহ নির্দয় ভাইরাস শুধু সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ বলতে পারেন। পৃথিবী, প্রকৃতি, মানুষ এই তিনটি একটি পরটির সম্পূরক না পরিপূরক তা ভাবার সময় এসেছে। করোনা ভাইরাস প্রকৃতির সাথে মানুষের ও ধরণীর সাথে মানুষের মধ্যে তালগোল পাকিয়ে দিয়েছে। কেউ কাউকে বিশ্বাস করছে না। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, ভাইবার, জুম অ্যাপ, হোয়াটস্অ্যাপ, মেসেঞ্জারসহ অন্যান্য যে মিডিয়াগুলো আছে সেগুলো এখন সক্রিয়। এখন সবাই এসব অশরীরি বা ভার্চুয়াল মাধ্যম কাজে লাগাচ্ছে বিভিন্ন কার্যক্রম চালাতে। যেমন আদালতে ভার্চুয়াল (অনলাইনে) শুনানী শুরু হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে অনলাইনে ক্লাস চালুর চিন্তা ভাবনা করছে। কেনাবেচা অনলাইনে হচ্ছে। অনেক ব্যবসা বাণিজ্য চলছে এখন নেট দুনিয়ায়।

সাইবার অপরাধ করোনাকালে বৃদ্ধি পাওয়ায় আইনগত প্রতিকার নিয়েও আলোচনা করা যেতে পারে। তার আগে জেনে নিই সাইবার অপরাধ কী? ‘সাইবার অপরাধ’ বলতে ইন্টারনেট ব্যবহার করে যে অপরাধ করা হয়, তাকেই বোঝানো হয়। খুব সাধারন অর্থে সাইবার অপরাধ হলো যেকোনো ধরনের অনৈতিক কাজ, যার মাধ্যম বা টার্গেট উভয়ই হলো কম্পিউটার। ফেসবুক বা ইমেইল একাউন্ট হ্যাক হওয়া, ফেক আইডি খুলে আপত্তিকর ছবি/ভিডিও শেয়ার, উগ্রধর্মীয়-সন্ত্রাসবাদী কনটেন্ট শেয়ার, অন্যকে ফাঁসানোর উদ্দেশ্যে তার বিকৃত তথ্য ও ছবি ব্যবহার, হুমকি দিয়ে টাকা আদায়, অনলাইনে প্রশ্নফাঁস ইত্যাদি। কেউ কারো নাম বা ছবি ব্যবহার করে ফেক আইডি খুললে এই ২৪ ধারায় মামলা করতে পারেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৪ ধারার অপরাধ করলে তিনি অনধিক ৫(পাঁচ) বৎসর কারাদণ্ডে, বা অনধিক ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫ ধারায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে কেউ ফেসবুক ফেক আইডি চালালে তার ও ১৪ বছরের কারাদন্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

এবার করোনাকালে ঈদের কেনাকাটা সবাই বিশ্বব্যাপী বাসায় বসে করছে অনলাইন শপিংয়ে। মানুষ করোনার ভয়াল প্রকোপ থেকে রেহাই পেতে সবাই ঘরে অবস্থান করছে। তাহলে ঈদও কি এবার অনলাইনে আবেগ, অনুভূতি, ভালবাসা ও সাম্য সম্প্রীতি প্রকাশ করার মাধ্যমে রূপলাভ করবে? মনে হচ্ছে তাই। কেননা ইতোমধ্যে পুলিশ প্রধান বলে দিয়েছে যে যেখানে আছে সেখানেই অবস্থান করতে। ঈদে বাড়ি যাওয়া চলবে না। ঈদের খুশি ও সামাজিক যোগাযোগ দিয়ে সারতে বাধ্য করল করোনা। আর তাতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, টুইটার, ইসন্টাগ্রাম, ভাইবার, জুম এ্যাপ, হোয়াটস্এ্যাপ, মেসেঞ্জারসহ এবং ইন্টারনেট এগিয়ে আসবে। এমনটাই প্রত্যাশা করছেন স্যোশাল মিডিয়া বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্টরা।

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির জোয়ার এবং দ্রুত প্রসারের সাথে, ফেসবুক বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে তার ব্যবহারকারীদের কাছে আকাশ ছোঁয়া জনপ্রিয়তা তৈরি করে পুরোদমে এগিয়ে চলেছে। একেবারে শুরুতে, বলতে হয় ফেসবুক থেকে আমরা যে আশীর্বাদ পাচ্ছি তা স্বীকার করা উচিত, যদিও এই প্রসঙ্গে হাজারো ত্রুটি ও সমস্যা এই লেখায় ভালভাবে স্থান পাবে।

বিশ্বাস করতে দ্বিধা নাই যে ফেসবুক হলো ডেভিলস্ ইনস্ট্রুমেন্ট এবং লোকেরা প্রায়শই এমন অপরাধমূলক কাজগুলির (নেতিবাচকভাবে) কারখানা হিসেবে ফেসবুকসহ অন্য সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে। এ বিষয়ে পক্ষে বিপক্ষে অনেক বিতর্ক এবং তর্ক থাকতে পারে। যদিও ফেসবুকের কিছু মূল সুবিধা ও অসুবিধার কিছু বিষয় তুলে ধরতে চাই। প্রকৃতপক্ষে, শিক্ষার্থীদের জন্য পরীক্ষার সময় ও একটি দুঃখজনক চিত্র দেখি। তবে সেই সময়টা কাটাতে ফেসবুক অনেক অবদান রাখে। আরও বিশেষত স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা যখন দেখি ফেসবুককে পড়ার মাধ্যম হিসাবে গ্রহণ করে।

কেউ এই সত্যকে অস্বীকার করতে পারে না যে প্রায় ৯২% বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা তাদের সামাজিক শিক্ষা এবং গবেষণার উল্লেযোগ্য পরিমাণ সময় এই সামাজিক মিডিয়াতে ব্রাউজ করতে অভ্যস্ত হয়। তবে আসক্ত হয়ে গেলে কিন্তু ধ্বংস এবং ভবিষ্যতকেও অন্ধকারে ঠেলে দেয়। আমার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সাহস কে করবে? ছাত্রদের মূল কাজ পড়াশোনা বাদ দিয়ে শুধু ফেসবুক ব্যবহার করছে তা কি আদৌ সঠিক? আমি বিশ্বাস করি, যারা কথায় কথায় ফেসবুক ব্যবহার করার কথা বলে বা অতি নির্ভর হয়ে যায় তাদের ধ্বংশ ছাড়াও আর কিছু দেখি না। আমার বক্তব্যের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও অযৌক্তিক অবস্থানের অর্থ এই নয় যে এটি সংখ্যাগরিষ্ঠের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেছে। কার্যত, সমাজের প্রতিটি শ্রেণির মানুষ এখন এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাসের মতো সংক্রমিত হয়েছে। সেজন্য বিষয়টি নিয়ে সতর্ক ও সচেতন করতে দুপাঁচ কথা লিখার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। না জানি এটাও ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয় কিনা।

যাইহোক, সমাজের প্রতিটি কোণে এবং মুখে ফেসবুক বাষ্পের মতো বিষ এখন সারাক্ষণ বিদ্যমান। আধুনিক ও সামাজিক হওয়ার অজুহাতে লোকেরা প্রাথমিকভাবে ফেসবুক ব্যবহার করলেও তা সময় নষ্ট করার ও সাথে আসক্ত হওয়ায় সোশ্যাল মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারছে না। এমনকি অতিরিক্ত বৈবাহিক সম্পর্ক, বিচ্ছেদ, পারিবারিক সহিংসতা, বিবাহ বিচ্ছেদ, নৈতিক অবজ্ঞা, নগ্নতা, অনৈতিক কার্যকলাপ, অপরাধ করা এবং ব্ল্যাকমেইলিং, সাইবার অপরাধ, অপহরণ, বিভিন্ন ধরণের অপরাধ ও সহিংসতা ফেসবুকের ফলাফল। এখন পরকীয়া এবং বিবাহ-বিচ্ছেদের হার বৃদ্ধি উদ্বেগজনক পরিস্থিতিতে রয়েছে যার জন্য ফেসবুককে কিছুটা হলেও দোষারোপ করতে পারি। যদিও এই দোষারোপের পিছনে অনেক কারণ রয়েছে।

সর্বাধিক তাৎপর্য হলো ফেসবুক ব্যবহারের উদ্দেশ্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ । প্রকৃতপক্ষে, অস্বীকার করে বলতে চাই যে মানব মনোবিজ্ঞান, আচরণ এবং আবেগ সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে না; যেখানে কাঙ্ক্ষিত জিনিসের সহজ অ্যাক্সেস এবং সহজলভ্যতা রয়েছে সেখানে মানুষের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অপরাধে জড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। সুতরাং, প্রতিপক্ষের খোঁড়া যুক্তি এই ক্ষেত্রে অকার্যকর হওয়ার অধিকারী। স্পষ্টতই, এটি বলা যেতে পারে যে পিতামাতার প্রতি শ্রদ্ধা, পরিবারের সদস্যদের প্রতি দায়বদ্ধতা, শিক্ষা এবং গবেষণায় মনোনিবেশ মূলত ফেসবুকের ত্রুটিযুক্ত এবং অনৈতিক ব্যবহারের দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়। আপনার হৃদয়কে স্পর্শ করতে পারে এমন আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অপূর্ণতা হ’ল স্কুলগামী শিক্ষার্থীরা এমনকি ফেসবুক ব্রাউজ করার জন্য ইন্টারনেট প্যাক দেওয়ার জন্য তাদের টিফিনের অর্থ কেটে দেয়। প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার বিরুদ্ধে আমি নই, প্রকৃতপক্ষে উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটিকে ইতিবাচক প্রসারিত করার পক্ষে সমর্থন করছি। মজার বিষয় হল, অফিসে যাওয়া বেশিরভাগ লোকেরা ফেসবুকের উপর দিয়ে তাদের দিন শুরু করে চোখের পাতাগুলি শুরু করে। এটি আমার নিশ্চিত ভবিষ্যদ্বাণী এবং একটা অনিশ্চিত গন্তব্যের মধ্যে দিনাতিপাত করছি এই ভেবে যে যখন আমরা অনাকাঙ্খিত সাইবার অপরাধে জড়িয়ে যায়।

এটা কি বাস্তব বা আমাদের পক্ষে সম্ভাব্য? এছাড়াও, কিছু লোক আছেন যারা শীঘ্রই অপরাথে জড়িয়ে যেতে পারেন জেনেও ফেসবুকের মাধ্যমে অযাচিত চ্যাট করাকে নিরাপদ মনে করেন। এর বাইরে নিঃসন্দেহে সত্য যে আমরা গোপনীয়তার সংজ্ঞা ভুলে গিয়েছি। আমরা ব্যক্তিগত ছবি, ঘটনা এবং কথোপকথনগুলো লক্ষ লক্ষ ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছে তুলে দিই এবং আমাদের ব্যক্তিত্বকে বিসর্জন দেওয়া বন্ধ করি না। যা অনেক সময় সাইবার অপরাধে জড়িয়ে পড়ার আশংকা তৈরি করে।

একজন পেশাদার হিসাবে আমার কাছে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে প্রচুর অভিজ্ঞতা রয়েছে। যাঁরা এসেছিলেন ফেসবুকের মাধ্যমে অন্যের দ্বারা নির্যাতিত হওয়ার জন্য আইনি পরামর্শ নিতে। এই বিষয়ে লিখলে সমাজের উপর ফেসবুকের খারাপ প্রভাবের কথা এবং বাক্যগুলি অবশ্যই ছড়িয়ে পড়বে। সংক্ষেপে ‘অপরাধের ফাঁদ’ হিসাবে ফেসবুকের একটি ভাল সম্বোধন শব্দ হবে। তবে কেউ যদি ফেসবুক ব্যবহার করতে গিয়ে অযাচিত সাইবার অপরাধে ঢুকে যান তাহলে ও তার আইনগত প্রতিকার রয়েছে।

কারো ফেসবুক, ইমেইল, ইন্সটাগ্রাম বা অন্য কোন আইডি হ্যাক করলে নিন্মোক্ত ধারায় মামলা করে আইনের আশ্রয় নিতে পারেন। শাস্তিসহ ধারা: ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর ৩৪ ধারা অনুযায়ী (১) যদি কোনো ব্যক্তি হ্যাকিং করেন, তাহা হইলে উহা হইবে একটি অপরাধ এবং তজ্জন্য তিনি অনধিক ১৪ (চৌদ্দ) বৎসর কারাদণ্ডে, বা অনধিক ১ (এক) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন। (২) যদি কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত অপরাধ দ্বিতীয় বার বা পুনঃপুন সংঘটন করেন, তাহা হইলে তিনি যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে, বা অনধিক ৫ (পাঁচ) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।’

একটু সচেতন হলেই আপনি এড়াতে পারেন এমন বিব্রতকর ঘটনা। জেনে নিন নিরাপদ থাকার কিছু কৌশল। ১। অচেনা, অপরিচিত কারো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট Accept করবেন না। ২। ফেসবুকে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য সবার জন্য উম্মুক্ত(Public) রাখবেন না। ৩। আপনার ফেসবুক প্রোফাইলের প্রাইভেসি সেটিংস চেক করুন। অন্য কারো পোস্টে আপনাকে Tag করার অপশন উম্মুক্ত রাখবেন না। ৪। প্ররোচিত হয়ে উস্কানিমূলক ছবি/ভিডিও শেয়ার করা থেকে বিরত থাকুন। ৫। সন্দেহজনক কোন লিংকে ক্লিক করবেন না। ৬। লগ-ইন আইডি ও পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করুন এবং প্রতিবার ব্যবহার শেষে লগ-আউট করুন। ৭। সন্দেহজনক কোন ইমেইল বা মেসেজ এর উত্তর প্রদান হতে বিরত থাকুন। (তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট) ৮। আপনার কোন পরিচিতজনের বিপদের কথা জানিয়ে ইমেইল অথবা মেসেজ আসলে আগে যাচাই করুন এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। ৯। বিপুল পরিমাণ অর্থ লটারিতে জিতেছেন-এমন তথ্যসহকারে পাঠানো ইমেইল বা মেসেজ এর উত্তর প্রদান হতে বিরত থাকুন। এসকল তথ্যসম্বলিত মেইল অনুসন্ধানে ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছে।

সবকিছুরই কিছু ভাল এবং খারাপ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ফেসবুকের কিছু সুবিধা রয়েছে যা আমি এখানে আরও ভালভাবে বলেছি। প্রথমত, আমরা আমাদের পরিচিত মানুষ এবং বিশ্বজুড়ে অজানা লোকদের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারি। দ্বিতীয়ত, উল্লেখ করা উচিত যে ফেসবুকের মাধ্যমে কিছু ইতিবাচক বার্তা সম্বলিত প্রচার বিস্তৃত পরিসরে করা যেতে পারে যা আমাদের ধারণা, দৃষ্টিভঙ্গি, চিন্তাভাবনা, চেতনা এবং ব্যবসাকে বিশ্বজুড়ে ভাগ করে নিতে পারে। আরও তাই, আমাদের মতামত এবং তা ভাগ করে নেওয়া বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কিত জ্ঞানের ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করতে পারি। যদিও ফেসবুক তথা সামাজিত যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের আরও ত্রুটিগুলো দেখতে পাই, তবে এর ইতিবাচক ব্যবহার আমাদেরকে বিশ্বের সেরা সভ্য জাতির বিজয়ী মুকুট ছিনিয়ে আনতে সাহায্য করবে, তবে শর্ত হলো আইনী কাঠামো বা পদ্ধতিতে উহা ব্যবহার করা শিখতে হবে।

লেখক: কলামিস্ট ও আইন বিশ্লেষক।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মতামত বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

শিরোনাম :