মন্ত্রীদের কার কত সম্পদ

জাফর আহমেদ, ঢাকা টাইমস
  প্রকাশিত : ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:২৬| আপডেট : ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:০৫
অ- অ+

সরকারের মন্ত্রীদের কার কত সম্পদ- এ নিয়ে কৌতূহল সব মহলে। মন্ত্রীদের সম্পদ নিয়ে নানা মুখরোচক কথাবার্তাও শোনা যায়। প্রসঙ্গটি বিভিন্ন আলোচনায়ও স্থান পায় প্রায়ই। তবে সব মন্ত্রীর তথ্য পাওয়া না গেলেও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া মন্ত্রীদের মধ্যে আলোচনায় থাকা ১১ জনের হলফনামা থেকে সম্পদের তথ্য সংগ্রহ করেছে ঢাকা টাইমস।

ওই ১১ জন হলেন- সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, পানি সম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম।

ওবায়দুল কাদের

হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ওবায়দুল কাদেরের কাছে নগদ টাকা আছে ৮০ হাজার, এছাড়া তার স্ত্রীর নগদ টাকা আছে ৭০হাজার টাকা। তিনি বই লিখে বছরে আয় করেছেন চার লাখ ২৫ হাজার ৩০০ টাকা। মন্ত্রী হিসেবে বছরে বেতন ভাতা বাবদ আয় ১২ লাখ ৬০ হাজার টাকা, অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ বছরে আয় ১৪ লাখ ২৪ হাজার ৯২৪ টাকা। একই খাতে তার স্ত্রীর আয় তিন লাখ ৯৬ হাজার ৯৬৬ টাকা।

এছাড়া ওবায়দুল কাদেরের নিজ নামে ছয় লাখ ৯৭ হাজার ২৮৪ টাকার ও স্ত্রীর নামে চার লাখ ৮০ হাজার ৯২২ টাকার সঞ্চয়পত্র রয়েছে। নিজের ব্যবসা খাতে বাৎসরিক কোনো আয় না থাকলেও স্ত্রী ব্যবসা থেকে বাৎসরিক আয় করেন ৮৬ হাজার ৭২৭ টাকা। এছাড়া আইন পেশা থেকে বছরে দুই লাখ ৫৮ হাজার ৯০০ টাকা আয় করেন তার স্ত্রী।

হলফনামা সূত্রে আরও জানা গেছে, ব্যাংকে ৭৫ লাখ ৬৩ হাজার ৬০৫ টাকা আছে ওবায়দুল কাদেরের। আর স্ত্রীর নামে ৫১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৪৯ টাকা জমা আছে। পোস্টাল, সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন সঞ্চয়পত্র ও স্থায়ী আমানতে ওবায়দুল কাদেরের বিনিয়োগ রয়েছে এক কোটি ৪৯ লাখ ৪৬ হাজার ২৯৩ টাকা ও তার স্ত্রীর বিনিয়োগ রয়েছে ৭৩ লাখ ৬২ হাজার ৮১৫ টাকা। কাদেরের নিজ নামে রয়েছে ৭৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা দামের একটি গাড়ি, এক লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের স্বর্ণালঙ্কার, ৯ লাখ ২০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ও আট লাখ ৭৫ হাজার টাকা মূল্যের আসবাবপত্র। স্ত্রীর নামে রয়েছে এক লাখ টাকার স্বর্ণালঙ্কার, ১২ হাজার টাকার টিঅ্যান্ডটি, মোবাইল ও এক লাখ টাকার আসবাবপত্র। এছাড়া উত্তরায় নিজ নামে ৫০ লাখ ৭৯ হাজার ৬০০ টাকা মূল্যের পাঁচ কাঠা জমি ও স্ত্রীর নামে ১৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের ১০৫০ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাট রয়েছে বলেও হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে

কৃষিমন্ত্রী

গত নির্বাচনে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকের নামে কোনো নগদ টাকা না থাকলেও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নগদ টাকা রয়েছে ৪৮ লাখ ৭২ হাজার ৬০৩ টাকা। স্ত্রীর নামে কোনো টাকা নেই হলফনামায় উল্লেখ করা হলে, বাড়ি,অ্যাপার্টমেন্ট, দোকান ভাড়াসহ বেড়েছে তিনগুন। যদিও একাদশ নির্বাচনে হলফনামায় তার স্ত্রী শিরিন আক্তার বানু নামে ১ লাখ ১৫ হাজার ৫০০ টাকা উল্লেখ করা হয়েছিল।

হলফনামা সূত্রে জানা গেছে, দশম জাতীয় নির্বাচনে শেয়ার/সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানতের ওপর আয় না থাকলেও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৭২৬ টাকা আয় ছিল। তবে দ্বাদশ নির্বাচনে কয়েকগুন বেড়ে গেছে এই খাতের আয়।

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী

গত পাঁচ বছরে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো.তাজুল ইসলামের সম্পদ বেড়েছে আড়াই গুণ। নগদ টাকা আছে আট লাখ ৫২ হাজার ৭৭০ টাকা। তার বার্ষিক আয় চার কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকা। বাড়ি, দোকান ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে আয় এক কোটি ৬৯ লাখ ৯৩৯ টাকা। শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত থেকে এক কোটি ৬৩ লাখ ৮৯ হাজার ২৭৭ টাকা আয় করেন। তার অস্থাবর সম্পদ ৯৭ কোটি ১৩ লাখ ৩ হাজার ৩৬৪ টাকার।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের চেয়ে তার ন্ত্রীর আয় বেশি। হলফনামার তথ্যমতে, তার ৮১ লাখ ৬২ হাজার ৫৩০ টাকা, তার স্ত্রীর বার্ষিক আয় ১২ কোটি ২৩ লাখ ৯ হাজার ৯৭৩ টাকা।

হলফনামা তিনি উল্লেখ করেছেন, কৃষিখাত থেকে তার কোনো আয় নেই। তার কৃষি জমি আছে ১৭১ শতাংশ। বাড়িভাড়া থেকে মন্ত্রীর আয় ৭ লাখ ২০ হাজার টাকা। ব্যবসা থেকে আয় ২৪ লাখ ৬৯ হাজার ৯৯৬ টাকা। শেয়ার, সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত আছে ১৩ লাখ ৩৩ হাজার ৩০ টাকা। মন্ত্রী হিসেবে বেতন ও ভাতা পান ২৩ লাখ ২২ হাজার ৫০৪ টাকা। অন্যান্য আয় ১৩ লাখ ১৭ হাজার টাকা। মোট বাৎসরিক আয় ৮১ লাখ ৬২ হাজার ৫৩০ টাকা।

অর্থমন্ত্রী

আ হ ম মুস্তফা কামালের সম্পদ কমেছে। নির্বাচনি হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেছেন,গত পাঁচ বছরে তিনি স্ত্রী, কন্যা ও নাতি-নাতনিদের দান করায় ২৪ কোটি ১৩ লাখ ৭৪ হাজার ৫৩০ টাকার সম্পদ কমেছে। গত নির্বাচনে হলফনামা অনুসারে অর্থমন্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ ছিল ৬২ কোটি ১৭ লাখ ২১ হাজার ১৫৩ টাকা। গত পাঁচ বছরে মন্ত্রী হিসেবে বেতন পেয়েছেন সাত কোটি ৬৮ লাখ দুই হাজার ৬৪৮ টাকা। জমি বিক্রি থেকে মূলধনি লাভ ৯ কোটি ৩৫ লাখ ৫৭ হাজার ৩৮৫ টাকা। গত পাঁচ বছরে পারিবারিক খরচ ও আয়কর বাবদ ৮ কোটি ১২ লাখ ৮৯ হাজার ৫৬৩ টাকা ব্যয় করেছেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী

টিপু মুনশি হলফনামায় লিখেছেন নগদ ২ কোটি ৯০ হাজার ২৩৬ টাকা, বন্ড, শেয়ার ও ঋণপত্রের ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫০ হাজার ৪০০ টাকাসহ সব সম্পত্তি দেখিয়েছেন নিজ নামে। তার স্ত্রীর নামে দেখাননি কিছুই। গত নির্বাচনের হলফনামায় তার নামে কোনো অস্থাবর সম্পত্তিত, নগদ টাকা ও কৃষি জমি ছিল না। তবে চাকরি খাতে তার আয় ছিল ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। পাঁচ বছরের ব্যবধানে টিপু মুনশি নগদ দুই কোটি ৯০ হাজার ২৩৬ টাকার মালিক। একাদশ সংসদ নির্বাচনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাকৃত অর্থের পরিমাণ সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা থাকলেও এবার তা একেবারই শূন্য। পাঁচ বছর আগে দেখানো ৬০ হাজার টাকার স্বর্ণালংকারও নেই এবারের হলফনামায়।

বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর

গোলাম দস্তগীর গাজী নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনের এমপিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ধনকুবের তিনিই। তার ২০১৪ ও ২০১৮ সালের হলফনামা অনুযায়ী সম্পদ বেড়েছে বহুগুণ। নগদ টাকা আছে ৯ কোটি ৬২ লাখ ৪৬ হাজার ৬৯৬ টাকা। তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা।

হলফনামা তথ্যমতে, মন্ত্রীর বার্ষিক আয় এক লাখ ২৬ হাজার। ব্যবসা থেকে আয় ৮২ কোটি ৩ লাখ ৬২ হাজার ৬০০ টাকা। শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংকে আমানত আছে ৯১ লাখ ৮২ হাজার ৩৭৫ টাকা। সংসদ সদস্য হিসেবে প্রাপ্ত ভাতা ৩২ লাখ ৯৪ হাজার ৩৪৮ টাকা।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হকের আয় ও অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ কমেছে। বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন থেকে আবাসিক ঋণ গ্রহণ করেছেন ৯৮ লাখ ৯৮ হাজার ৯২০ টাকার।

মন্ত্রীর আয় ২৫ লাখ ৩৯ হাজার ৮৮২ টাকা। অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে এক কোটি ২২ হাজার ৫৫০ টাকা আর স্থাবর সম্পত্তির হিসাব দেখিয়েছেন দুই কোটি ৫ লাখ ৮৪ হাজার ২০০ টাকা।

গত নির্বাচনী হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন, কৃষিখাতে আয় এক লাখ ৮৬ হাজার টাকা, ভাড়া বাবদ আয় ৩৬ হাজার টাকা, পোলট্রি থেকে আয় ১৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা, পারিতোষিক ও ভাতাদি থেকে আয় ২৩ লাখ ২৭ হাজার ৫৮০ টাকা ও নগদ টাকা ১৮ লাখ ৯৯ হাজার ৩১ টাকা। ব্যাংকে জমা ছিল ১৭ লাখ ৭৭ হাজার ৭৩ টাকা। স্ত্রীর ছিল সাত লাখ ৩৬ হাজার ৯০৪ টাকা।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী

জাহিদ মালেকের আয় বেড়েছে সাড়ে ১১ গুণ। তা ৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকার বেশি আয় বেড়েছে। অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ১০ গুণেরও বেশি। বর্তমানে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কোনো ইলেকট্রনিক সামগ্রী নেই। ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামার তথ্য এবং দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

গত ১৫ বছরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ১০.৩৭ গুণ। যা ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় ছিল ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৫৩ হাজার ৫৭ টাকা। এই হিসাবে গত ১৫ বছরে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অস্থাবর সম্পদের আর্থিক মূল্য বেড়েছে ৬৩ কোটি ৫৫ লাখ ১৩ হাজার ৬০৪ টাকা।

শিক্ষামন্ত্রী

ডা. দীপুর সম্পদ ও ঋণ দুটোই বেড়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে গাড়ি বাবদ এক্সিম ব্যাংকে পাঁচ লাখ ৮৬ হাজার ৯০৫ টাকার ঋণ দেখালেও এবার বেড়েছে কয়েক গুণ। আগে ছিল ৩৫ লাখ টাকার দুটি ফ্ল্যাট। পাঁচ বছরে তিন কোটি ৬০ লাখ টাকার তিনটি ফ্ল্যাটের মালিক। তবে এক কোটি ১১ লাখ ৭৫ হাজার ৫৪৩ টাকা ব্যক্তিগত ঋণও রয়েছে বলে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন তিনি।

বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী

প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর আয় ও সম্পদ ৮ গুণ বেড়েছে। তার চেয়ে তার স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে সাড়ে ২৫ গুণ। আগে তার সম্পদ ছিল না, এবার পৌনে ২ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। সম্পদের তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে চা বাগান, রাবার বাগান ও মৎস্য খামার। তার বার্ষিক আয় ৩৬ লাখ ১৮ হাজার ৫৮৬ টাকা। হলফনামায় এসব সব তথ্য পাওয়া গেছে।

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

গত ৫ বছরে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীমের আয় ও স্থাবর সম্পত্তি কমেছে। এমপি হওয়ার আগে ৩৪ লাখ ৪৭ হাজার ৬১০ টাকা মূল্যের একটি জমির (বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট) মালিক ছিলেন। বর্তমানে ওই সম্পত্তিও নেই। তিনি বিক্রি করে দিয়েছেন। গাড়ি বাবদ ৩৩ লাখ ৬৬ হাজার ৯৬২ টাকা ঋণ রয়েছে। হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে, তাই গত পাঁচ বছরে অর্ধকোটিরও বেশি টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পত্তি কমেছে এনামুল হক শামীম, তার স্ত্রী ও নির্ভরশীলদের।

উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ৩০ নভেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ হবে ১৮ ডিসেম্বর আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সংবিধান অনুযায়ী সংসদের মেয়াদ পূর্তির আগের ৯০ দিনের মধ্যে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন করতে হয়। চলতি সংসদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি। এর আগের ৯০ দিনের মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা আছে।

(ঢাকাটাইমস/৯ডিসেম্বর/জেএ/জেডএম)

google news ঢাকা টাইমস অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর সরকার, সারা দেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’
জবির চার ইউনিটের প্রবেশপত্র ডাউনলোডের শেষ সময় সোমবার
জামালপুরে বিএনপির কমিটিতে আ.লীগ নেতা, তৃণমূলে ক্ষোভ
সৈয়দপুরে রেললাইন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা