সরকারি কর্মকর্তাদের পদোন্নতি জট: সমস্যার স্বরূপ ও প্রতিকার

এহছান খান পাঠান
 | প্রকাশিত : ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:০২

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্যতম এবং প্রধানতম উপাদান স্মার্ট গভর্নমেন্ট। স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট সোসাইটির ধারণা বাস্তবায়নে মুখ্য ভূমিকা পালনের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ দৃশ্যমান হবে। আর স্মার্ট গভর্নমেন্ট-এর গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো সরকারের উপসচিব, যুগ্মসচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব (কেবিনেট সচিব পর্যন্ত) সমন্বয়ে সুপিরিয়র সার্ভিস পুল। এ পুল রাজনৈতিক সরকারের ইশতেহার তথা রূপকল্প বাস্তবায়নে স্বল্প-মধ্য-দীর্ঘমেয়াদী নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়ন ও মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন সংগঠনে একটি স্থায়ী পেশাদার কাঠামো হিসেবে কাজ করে। বাংলাদেশের আমলাতন্ত্রের এ মর্যাদাশীল অংশ বিদ্যমান ২৬টি বিসিএস ক্যাডারের বাছাইকৃত কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত। সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক Appeal Nos. 294-98 of 2003-এ প্রদত্ত রায় অনুসারে সুপিরিয়র সার্ভিসের উপসচিব এবং তদূর্ধ্ব পদে কর্মকর্তাদের পূর্বতন ক্যাডার পরিচিতি থাকার কোনো সুযোগ নেই। অথচ সুপিরিয়র সার্ভিস পুলে প্রশাসন ক্যাডার ব্যতিরেকে অন্যান্য ক্যাডার থেকে আগত কর্মকর্তাগণ পদোন্নতিসহ ক্যারিয়ার সংশ্লিষ্ট অপরাপর বিষয়ে বৈষম্যের শিকার হন- যা স্মার্ট গভর্নমেন্ট চেতনার সাথে সাংঘর্ষিক। এটি সংবিধানের মৌলিক মানবাধিকার পরিপন্থি, প্রযোজ্য চাকরি বিধিবিধানের লঙ্ঘন এবং সুপ্রিমকোর্টের সাম্প্রতিক রায়ের প্রতি অবমাননার সামিল। গত বছরের সেপ্টেম্বরে প্রশাসন ও প্রশাসন ক্যাডারের সাথে একীভূত ইকোনমিক ক্যাডার থেকে উপসচিব পদে বাছাইকৃত ২২তম বিসিএস কর্মকর্তাদের মধ্যে পিএসসি মেধাতালিকার সর্বশেষ কর্মকর্তাকে ও যুগ্মসচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে অথচ অন্যান্য ক্যাডারের ১৩তম থেকে ২২তম ব্যাচের কর্মকর্তাগণ স্ব-স্ব ব্যাচের সাথে পদোন্নতিপ্রাপ্তির সকল যোগ্যতা অর্জন সত্ত্বেও বেআইনীভাবে বৈষম্যমূলক ক্যাডার কোটা নামক কৃত্রিম 'bottle neck' সৃষ্টি করে তাদেরকে পদোন্নতি বঞ্চিত করা হয়েছে। ফলে ক্রম পুঞ্জীভূত বঞ্চিত দুই শতাধিক উপসচিবদের একটি বিরাট পদোন্নতি জট প্রশাসনে তীব্র অসন্তোষ ও ভারসাম্যহীনতা তৈরি করেছে- যা স্মার্ট গভর্নমেন্ট তথা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে একটি অন্যতম অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

লক্ষ করার বিষয় হলো- প্রত্যেক বিসিএস ব্যাচের পিএসসির সম্মিলিত মেধা তালিকায় অন্য সকল ক্যাডারের ন্যায় প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের মধ্যে ৪৫% মেধার ভিত্তিতে এবং ৫৫% কোটার ভিত্তিতে নির্বাচিত। ইকোনমিক ক্যাডারের কর্মকর্তাগণ মাত্র ৫০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচিত যেখানে বিসিএস সাধারণ ক্যাডার সমুহের কর্মকর্তাগণ ১০০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার ভিত্তিতে নির্বাচিত। ফলে একীভূত প্রশাসন (ইকোনমিক ও প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তাগণের গণপদোন্নতির কারণে একদিকে অন্য ক্যাডারের মেধাবী ও দক্ষ কর্মকর্তাদের ঊর্ধ্বতন পদলাভের সুযোগ সংকোচিত হচ্ছে; অন্যদিকে জনপ্রশাসনে কোটায় নির্বাচিত কর্মকর্তাদের সংখ্যাধিক্যের কারণে মেধা, দক্ষতা, সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী ক্ষমতার ঘাটতি দেখা দিচ্ছে যা সিপিডির সাম্প্রতিক গবেষণায় উঠে এসেছে।

এমনকি সিভিল সার্ভিসের মর্যাদাশীল এ অংশের অনেক সিনিয়র ব্যাচের উপসচিবের অমানবিকভাবে বেতনস্কেলের ৫ম গ্রেডের সর্বশেষ ধাপে বছরের পর বছর অবস্থানে বাধ্য করে সুপিরিয়র সার্ভিস-এর মর্যাদাহানি করা হয়েছে। তাদেরকে করা হয়েছে মুদ্রাস্ফীতির সাথে বেতন সমন্বয়ের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত। ফলে পদোন্নতিবঞ্চিত উপসচিবগণ একটি বিশেষ এসএসবি সভার মাধ্যমে তাঁদের জ্যেষ্ঠতা অনুযায়ী স্ব-স্ব বিসিএস ব্যাচের সাথে পিএসসি নির্ধারিত মেধাতালিকা অনুযায়ী যুগ্মসচিব বা প্রযোজ্যক্ষেত্রে তদূর্ধ্ব পদে ভূতাপেক্ষিকভাবে পদোন্নতি প্রাপ্তির আবেদন পেশ করেছে। এক্ষেত্রে সম্প্রতি ইকোনমিক ক্যাডার কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দেওয়ার সুস্পষ্ট নজির রয়েছে। তাদের অনেকে সুপিরিয়র সার্ভিস পুলভুক্ত না হওয়া সত্ত্বেও যুগ্মসচিব ও তদূর্ধ্বপদে ভুতাপেক্ষিকভাবে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হয়েছেন; যেখানে ইতোমধ্যে পুলভুক্ত অন্য ক্যাডার থেকে আগত উপসচিবদের পদোন্নতিপ্রাপ্তির জোড়ালো প্রাসঙ্গিকতা ছিল।

নিম্নে দফাওয়ারি বিষয়বস্তুর বিস্তারিত উপস্থাপন করা হলো:

১। সরকারের উপসচিব পদ ক্যাডার নির্বিশেষে সমমর্যাদাসম্পন্ন এবং পূর্ব ক্যাডার পরিচিতি বিলুপ্ত ঘোষিত।

ক) পদোন্নতি বিধিমালা, ২০০২: সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডার থেকে ৭৫ % এবং বাকি ২৫% অন্যান্য ২৫ ক্যাডার থেকে বাছাই করে পদোন্নতির ব্যবস্থা করে। যুগ্মসচিব এবং অতিরিক্ত সচিব পদে অন্য ক্যাডারের জন্য ৩০% কোটা সংরক্ষিত।

খ) সুপ্রিম কোর্টের রায়: বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক Civil Appeal Nos. 294-98 of 2003-এ প্রদত্ত রায়ে বলা হয়েছে- 'যখনই কোনো কর্মকর্তা ২০০২ সনের বিধিমালা অনুসারে উপসচিব পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হইলেন, তাহা যেকোনো ক্যাডার থেকেই হউক না কেন, তিনি তখন একজন পরিপূর্ণ উপসচিব। তাহার পূর্বের ক্যাডার পরিচয় তখন বিলুপ্ত হইবে। সচিবালয়ের উচ্চতর উপসচিব হিসেবে তখন তিনি অধিষ্ঠান। সেই অধিষ্ঠান (status) লইয়াই অন্য সকল উপসচিবের সহিত এক শ্রেণিভুক্ত হইয়া সমঅধিকার লইয়া তিনি পরবর্তি উচ্চতর যুগ্মসচিব পদে বা পরবর্তীতে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হইবার জন্য বিবেচিত হইবেন।'

'যুগ্মসচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতিতে কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করাকে যৌক্তিক বলা যায় না, বরঞ্চ এরূপ শর্তের কোনোভাবেই ভিত্তি নিকষ (rational basis) নাই। এমতাবস্থায় যুগ্মসচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদোন্নতির জন্য কোটা আরোপ অবৈধ বিধায় উক্ত উভয়ক্ষেত্রে নিয়োগ পদ্ধতি বাতিল ঘোষণা করা হইল। উপসচিবগণের মধ্য হইতে কোনোরূপ কোটা ব্যতিরেকে পদোন্নতির মাধ্যমে যুগ্মসচিব পদে নিয়োগ পাইবেন। একইভাবে যুগ্মসচিবগণের মধ্য হইতে কোনোরূপ কোটা ব্যতিরেকে পদোন্নতির মাধ্যমে অতিরিক্ত সচিব পদে নিয়োগ পাইবেন।'

গ) প্র্যাকটিস: উপসচিবদের জন্য ক্যাডারভিত্তিক বৈষম্যমূলক আইডি, পদোন্নতিতে ক্যাডারভিত্তিক সংকোচিত কোটা ও কৃত্রিম bottle necking-এর মাধ্যমে অন্য ক্যাডারদের পদোন্নতি জট তৈরি করা হয়েছে। সম্প্রতি প্রশাসন ক্যাডারের ২২ বিসিএস ব্যাচের যুগ্মসচিব পদে পদোন্নতিতে পিএসসি তালিকার সর্বশেষ উপসচিবকেও পদোন্নতি দেয়া হয়েছে। অন্য ক্যাডারের ১৩ ব্যাচ থেকে ২১ ব্যাচের বহুসংখ্যক কর্মকর্তা এবং ২২ ব্যাচের সকল কর্মকর্তা পদোন্নতি বঞ্চিত হয়েছেন।

ঘ) প্রভাব ও মাশুল:

১) উপসচিব পদে বৈষম্যমূলক আইডি পদোন্নতি, পদায়ন, প্রশিক্ষণ ক্যারিয়ার উন্নয়ন, চাকুরীর পরিবেশ ইত্যাদি সবক্ষেত্রে প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি করে।

২) সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড ক্ষমতার অপব্যবহার করে, বেআইনীভাবে, সংবিধানের ২৯ অনুচ্ছেদ লংঘন করে ,সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় ( Civil Appeal Nos. 294-98 of 2003) অবমাননা করে পদোন্নতিতে ক্যাডারভিত্তিক সংকোচিত কোটা ও কৃত্রিম bottle necking--এর মাধ্যমে অন্য ক্যাডার থাকে আগত উপসচিবদের যুগ্মসচিব ও তদূর্ধ্ব পদে পদোন্নতির সুযোগ সংকোচিত করেছে। উদাহরণ, সম্প্রতি প্রশাসনের ২২ ব্যাচের পদোন্নতি প্রতিবেদন।

৩) অন্যান্য ক্যাডার থেকে আগত ১৩ তম থেকে ২২ তমবিসিএস ব্যাচের উপসচিবগণ তাদের স্ব-স্ব ব্যাচের সাথে পদোন্নতির যোগ্যতা অর্জন সত্ত্বেও তাদের পদোন্নতি বঞ্চিত করা হয়েছে;

৪) প্রশাসন ক্যাডারের জুনিয়র ব্যাচের কর্মকর্তাগণ সিস্টেমিকভাবে অন্য ক্যাডারের সিনিয়র কর্মকর্তাদের আগে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে সিনিয়রদের অগ্রহণযোগ্যভাবে জুনিয়রদের অধিনস্ত হয়ে কাজ করতে হয়। যেটি প্রশাসনে একটি প্রতিকূল কর্মপরিবেশ তৈরি করে । এটি natural justice Ges SDG-৮ এর পরিপন্থি। আমলাতন্ত্রের কেন্দ্রে এ ধরনের বৈষম্যমূলক কর্মপরিবেশ সরকারের সামগ্রিক কর্মকাণ্ডে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। কারণ এ প্রতিকূল কর্মপরিবেশের প্রত্যক্ষ শিকার সুপিরিয়র সার্ভিসের ২৫% ঝঝই কর্তৃক বাছাইকৃত মেধাবী, দক্ষ এবং চৌকষ কর্মকর্তা।

৫) আর্থিক ক্ষতি:

অনেক পদোন্নতির যোগ্য সিনিয়র উপসচিব এক বা একাধিক বছর আগে জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ অনুযায়ী ৫ম গ্রেডের সর্বশেষ ধাপে উপনীত হয়েছেন। ফলে লাগামহীন মুদ্রাস্ফীতির কঠিন সময়ে তাদের বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট-এর সুযোগ তিরোহিত হয়েছে।

৬) সাইকোসোমাটিক ক্ষতি: নিয়মিত পদোন্নতি একজন কর্মকর্তার শারীরিক-মানসিক স্বাস্থ্যের একটি অন্যতম এবং অপরিহার্য অনুষঙ্গ যা প্রকারান্তরে ঊধ্বর্তন পজিশনে তাকে দায়িত্ব পালনে আত্মবিশ্বাসী করে তোলে আর তার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে তার কর্মস্থলসহ সামগ্রিক পারিপার্শ্বিকতায়। বিপরীতে বৈষম্যমূলক পদোন্নতি বঞ্চনা তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ, স্থবির আত্মবিশ্বাসহীন জীবন্মৃত করে তোলে। এটা কর্তৃপক্ষের স্বেচ্ছাচারমূলক ‘Intellectual Killing' হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

৭) পারিবারিক ও সামাজিক ক্ষতি: বৈষম্যমূলক পদোন্নতি বঞ্চনার কারণে ভুক্তভুগী কর্মকর্তার আচরণগত পরিবর্তন পরিবারে ও সমাজে একটা দুঃসহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। সন্তানদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।

সরকারের উপসচিব ও তদূর্ধ্ব পদ প্রশাসন ক্যাডারের পদ নয়। এ পদসমূহে SSB কর্তৃক পদোন্নতি পেয়ে আসতে হয়। এই পুলে পদোন্নতি পাওয়ার পর পূর্বতন ক্যাডারে আন্তঃবদলীর সুযোগ নেই। কারণ পূর্বের ক্যাডারের না ফেরার ব্যাপারে অঙ্গীকারনামা নেয়া হয়। অথচ প্রশাসন ক্যাডারের ক্ষেত্রে এটির ব্যত্যয় ঘটিয়ে আন্তঃবদলি করা হয়। এতে করে অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ঊর্ধ্বতন পদে পদোন্নতির সুযোগ সীমিত হয়ে পড়ে। এই বিষয়টি বৈষম্যমূলক।

৫ম গ্রেডের সর্বশেষ ধাপে স্থবির সময়:

উপসচিব পদটি ৫ম গ্রেডের এবং এর পরবর্তি ঊর্ধ্বতন পদ যুগ্মসচিব ৩য় গ্রেডের। মাঝে ৪র্থ গ্রেডের পদ ( যেমন পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি পদ) না থাকায় এবং সর্বশেষ সরকারি চাকুরী (বেতন ভাতাদি) আদেশ ২০১৫ অনুযায়ী ৪র্থ গ্রেডে সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তির সুযোগ তিরোহিত হওয়ার ফলে বৈষম্যমূলক পদোন্নতি বঞ্চনার শিকার বিপুল সংখ্যক পদোন্নতির যোগ্যতাসম্পন্ন উপসচিব বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট বঞ্চিত হয়ে ৫ম গ্রেডের শেষ ধাপে স্থবির হয়ে পড়েছেন। অধঃস্তন সার্ভিসের ২য় শ্রেণির কর্মচারীরা ও পদোন্নতি পেয়ে এ পর্যায়ে অনায়াসে আসতে পারে।

সম্ভাব্য প্রতিকার:

১। সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের Civil Appeal Nos. 294-98 of 2003-এ প্রদত্ত রায় বাস্তবায়ন এবং বঞ্চিত উপসচিবদের আইনানুগভাবে ব্যাচের সাথে জ্যেষ্ঠতাসহ যুগ্মসচিববা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে তদূর্ধ্বপদে ভুতপেক্ষিক পদোন্নতি দান; এতদুদ্দেশ্যে পদোন্নতি বিবেচনার জন্য একটি বিশেষ সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের সভা আহবান করা।

২। Arrear & compensation-এর ব্যবস্থা করা;

৩। প্রতিনিধিত্বশীল SSB পুনর্গঠন করা।

৪। পুল টু ক্যাডার টু পুল বদলী যুক্তিযুক্তকরণ এবং সার্বজনীন করা;

৫। ইকোনমিক ক্যাডার একীভূত হওয়ার পূর্বে পুলভুক্ত উপসচিবদের অগ্রাধিকার প্রদর্শনপুর্বক যুগ্মসচিব বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে তদূর্ধ্ব পদে ভুতপেক্ষিক পদোন্নতি দান করা।

এহছান খান পাঠান: নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক অর্থনীতির কাগজ

সংবাদটি শেয়ার করুন

মতামত বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

শিরোনাম :