দেশরত্ন

শরতের এক শুভক্ষণে ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরে-
পূর্ণিমার চাঁদের মতো এক রাজকন্যার জন্ম হয়েছে সম্ভ্রান্ত-
শেখ পরিবারে,
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার মধুমতি নদীর তীরে,
সবে তাঁকে সাদরে গ্রহণ করেছেন মনপ্রাণ উজাড় করে।
জন্ম যার স্বনামধন্য ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারে-
তিনি কি থাকতে পারেন জনতার অন্তরালে?
তিনি কি থাকতে পেরেছেন সুদূর জার্মানে ?
স্বদেশে ফিরতে হয়েছে বাঙালি জাতির হৃদয়ের টানে।বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে বঙ্গবন্ধুর বিচক্ষণ নেতৃত্বে,
এদেশের উন্নয়ন হয়েছে তাঁরই সুযোগ্য কন্যার কর্তৃত্বে।
বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের একটি রোল মডেল,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হলেন এ উন্নয়নের রোল মডেলার।
১৬ কোটি বাঙালির এ জাতি তাঁকে পড়িয়েছেন রাজটিকা,তিনি বাঙালির এ জাতিকে দিয়েছেন উন্নয়নের দীক্ষা; বাঙালি জাতিকে আর নিতে হবে না ভিনদেশের ভিক্ষা।
বিশ্ব দরবারে একাধিক উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন তিনি,
সম্মান সূচক ডিগ্রি, মাদার অব আর্থ, মাদার অব হিউম্যানিটি।
১৬ কোটি বাঙালি জাতিকে দেখভাল করতে হয়েছে তাঁর,
কারণ, তিনি হলেন ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার।তিনি হলেন ১৬ কোটি বাঙালি জাতির একটি রত্ন, যার নেতৃত্বে আজও টিকে আছে বাংলাদেশের গণতন্ত্র।
লেখক: এস.এম.আমির মাহামুদ, সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, ঢাকা।
(ঢাকাটাইমস/৩০নভেম্বর/এআর)

মন্তব্য করুন