মধু দার ভাস্কর্যের ‘কান ভাঙা’ খতিয়ে দেখছে ঢাবি প্রশাসন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের সামনে ‘মধুসূদন দে স্মৃতি ভাস্কর্য’র কানের দিকে একটি অংশ ভেঙে যাওয়ার সেটি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। কেউ এটি ইচ্ছেকৃতভাবে ভাঙছে নাকি খেয়ালের বশে আঘাত লেগে ভেঙেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তা খতিয়ে দেখছে বলে জানিয়েছেন প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানী।
গত বুধবার সন্ধ্যায় শহীদ মধুসুদন দে’র ছেলে ও ক্যান্টিনের পরিচালক অরুণ কুমার দে ভাস্কর্যটির কান ভাঙা দেখার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, উপাচার্য ও পুলিশ প্রশাসনকে জানান। পরে প্রক্টরিয়াল টিম এসে সেটি ঠিক করে যায়।
ভাস্কর্যটির কানের অংশ কিভাবে ভেঙেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানী ঢাকা টাইমসকে বলেন, ‘ভাস্কর্যের একটি কান ভেঙে পাশে পড়ে আছে খবর পেয়ে প্রক্টরিয়াল টিম ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তায় থাকা পুলিশ প্রশাসন বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে। পরে ক্যান্টিনের কর্মচারীরাই সেটি প্রতিস্থাপন করেন।’
তবে ভাস্কর্যে আঘাতটি ‘খেয়ালের বশে’ হয়েছে নাকি ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ কেউ ভেঙেছে তা খুঁজে বের করতে পুলিশ প্রশাসনকে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রক্টর।
বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের নাম জড়িয়ে আছে। তার সঙ্গে জড়িয়ে আছে মধুসূদন দে, যিনি মধুদা নামেই তিনি বেশি পরিচিত। তার নামেই মধুর ক্যান্টিনের পরিচিতি। ১৩৭৯ বাংলা সনের ২০ বৈশাখ ডাকসুর ‘মধুর রেস্তোরা’ নামে এই ক্যান্টিনের নামকরন করে।
(ঢাকাটাইমস/০৩ডিসেম্বর/এমআই/ডিএম)
সংবাদটি শেয়ার করুন
শিক্ষা বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
শিক্ষা এর সর্বশেষ

‘শিক্ষার্থীরাই ইডিইউকে তুলে ধরছে বিশ্বমঞ্চে’

খুবির এক শিক্ষক বরখাস্ত, দুজনকে অপসারণ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার গাইডলাইন প্রকাশ

বাকৃবিতে সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠান

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ

নোবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির নেতৃত্ব দেবেন রহিম-পাঠান

গুচ্ছপদ্ধতিতে পরীক্ষা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আগামী সপ্তাহে

উপবৃত্তি পেতে লাগবে জন্ম নিবন্ধন সনদ

ভার্চুয়ালে ক্লাসের বাইরে ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী: সমীক্ষা
