বিএনপি নির্বাচনে আসবে বলেই এত কথা বলছে: সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম

জাফর আহমেদ, ঢাকাটাইমস
 | প্রকাশিত : ১১ মার্চ ২০২৩, ১৪:৩৯

নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না বলে এলেও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের উপ প্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম তা মনে করেন না।

ঢাকা টাইমসের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় শামীম বলেছেন, ‘বিএনপি যতোই বলুক নির্বাচনে আসবে না, মূলত তাদের (বিএনপির) প্রায় দুই শতাধিক নেতা নির্বাচনে আসার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

সাক্ষাতকারে সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম সমসাময়িক রাজনৈতিক বিষয়সহ তার নিজের নির্বাচনী এলাকা শরীয়তপুর-৩ আসনের বিভিন্ন বিষয় নিয়েও কথা বলেছেন।

ঢাকা কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন শেষে টানা দুই যুগের বেশি সময় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন আব্দুল আউয়াল শামীম।

আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় কাউন্সিলে শেখ হাসিনা দলের সভাপতি ক্ষমতাবলে তাকে দলের কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন। দলের ২২তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি আওয়ামী লীগের উপপ্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হন।

ঢাকা টাইমস: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন শেষে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, উপপ্রচার সম্পাদক হলেন। এ ব্যাপারে আপনার অনুভূতি কী?

শামীম: আমার অনুভূতি একটা বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আমাকে যেই পদ উপহার দিয়েছেন, সেই পদের কতটা যোগ্য আমি জানি না। কিন্তু জীবন বাজি রেখে দলের জন্য, শেখ হাসিনার জন্য কাজ করে যাবো। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে অনেক দিয়েছেন। এজন্য আমি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করি। এই অনুভূতি বলে বুঝানো যাবে না।

ঢাকা টাইমস: শরীয়তপুর-৩ আসনে দল আপনাকে মনোনীত করলে নির্বাচন করার জন্য কতটা প্রস্তুত?

শামীম: শরীয়তপুর-৩ আসনটি ড্যামুডা, ভেদেরগঞ্জ, গোসাইরহাট নিয়ে গঠিত। এই তিন উপজেলার মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেছে। তারা পরিবর্তন চায়। পরিবর্তন হলে কাকে নির্বাচিত করবে বা কাকে দল কাকে মনোনয়ন দেবে সেটা একমাত্র আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানেন।

তবে আমাদের জননেত্রী যদি দলের পক্ষে থেকে আমাকে মনোনীত করেন সেক্ষেত্রে আমি নির্বাচন করব এবং নির্বাচন করার জন্য জনসর্মথন ও যেসব ক্যাপাসিটি (সক্ষমতা) দরকার সেগুলো আমার আছে।

ঢাকা টাইমস: সেক্ষেত্রে আপনার নির্বাচনী এলাকা নিয়ে কোনো পরিকল্পনা আছে?

শামীম: সবকিছু করার জন্য সৎ ইচ্ছার দরকার, সেটা আমার আছে। এলাকার জনগণ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার যে প্রত্যায়, তার সঙ্গে মিল রেখে যুবকদের কর্মমুখী করার অগ্রধিকার দিয়ে শরীয়তপুর তিন আসন আধুনিক রূপে গড়ে তুলতে চাই। এছাড়া আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে ঐক্যমতে গড়ে তুলবো। এখানে দলীয় রাজনীতিতে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না।

রাজনৈতিক দূরদর্শীতা ইচ্ছা এবং এদেশের মানুষের মুক্তি অথবা উন্নয়ন সব কিছুই হয়েছে রাজনীতির মাধ্যমে। বঙ্গবন্ধুর এই দেখানো পদ অনুসরণ এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাজনীতির সৎ ইচ্ছা নিয়েই আমি কাজ করব। দল থেকে যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনীত করেন অবশ্যই আমি বিপুল ভোটে জয়ী হবো।

এলাকার নেতাকর্মী থেকে শুরু করে আমার সঙ্গে জনগণ আছে। শরীয়তপুর-৩ আসনে রাজনৈতিক যে ভুল বোঝাবুঝি ও অমীমাংসিত বিষয়গুলো আছে, সেগুলো নিরসনে নেতাকর্মীকদের সঙ্গে নিয়ে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে কাজ করব। শরীয়তপুর-৩ আসনে একটি সুন্দর রাজনীতির পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই, যা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।

উন্নয়ন অগ্রগতিকে এগিয়ে নিতে এলাকার রাস্তাঘাট, স্কুল কলেজ, মসজিদ মাদ্রাসা, হাসপাতালকে আধুনিকায়ন করব। একইসঙ্গে শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে অনুসরণ করে আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকে মূল্যায়ন করে শরীয়তপুর তিন আসনে বিভিন্ন পর্যায়ে টাকার বিনিময়ে মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করতে কাজ করব।

নিজের বলয় ভারী করার জন্য নৌকার বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী দাঁড় করানো চিরকালের জন্য বন্ধ করব। কারণ, শরীয়তপুর-৩ আসনে তৃণমূল আওয়ামী লীগের মধ্যে এই চিত্র বিরাজমান আছে। এই এলাকায় সরকারি, হাসপাতালে, বিশ্ববিদ্যালয়, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কম। যুবকদের কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবো।

শরীয়তপুরকে আলোকিত করাই হলো আমাদের কাজ। মাদক তৃণমুলে ব্যাপক ভাবে বিস্তার হয়ে গেছে। এটার জন্য কাউকে দায়ি করব না,তবে সমাজ থেকে মাদক নির্মূল করতে না পারলেন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম মেধাহীন হয়ে যাবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মাদক মুক্ত সমাজ গড়া। এটা নিয়ে খুব গুরুত্বসহকারে কাজ করব।

ঢাকা টাইমস: স্থানীয় নেতাকর্মীরা অভিযোগ করছেন দল থেকে ব্যক্তি রাজনীতির গুরুত্ব বেশি শরীয়তপুর-৩ আসনে...

শামীম: দল থেকে ব্যক্তি রাজনীতির গুরুত্ব এটা তৃণমূল আওয়ামী লীগের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর। যে দলের হয়ে আমরা রাজনীতি করি, এমপি হই মন্ত্রী হই, সেই দলের বাইরে গিয়ে দিয়ে নিজের ক্ষমতার বলয় তৈরি করা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। এটা যিনি করেন তিনি হলেন স্বার্থবাদী। নিজের বলয় তৈরি, মাই ম্যান সৃষ্টি করা, দলের নিদের্শনা অমান্য, সিনিয়র নেতাদের অবজ্ঞার করার বিরুদ্ধে দ্রুত দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে শাস্তি দিলে তার কাছে থেকে শিক্ষা নিয়ে দলের মধ্যে কোনো উশৃংখল নেতা তৈরি হবে না।

যারা দলের মধ্যে থেকে নিজের দল তৈরি করার চেষ্টা করছে, অতীতেও করেছে, এখনো করার চেষ্টা করা হচ্ছে এরা দলের শত্রু। যারা শেখ হাসিনার কাছে থেকে নৌকার মনোনয়ন নিয়ে,বিজয়ী হয়েছে কিন্তু অন্যজনকে নৌকা নিয়ে পাস করতে দেবো না, নিজের লোককে বিদ্রহী পদে দাঁড় করিয়ে দিয়ে পাস করানোর কারণ সাধারণ মানুষ বুঝে গেছে। এই এমপি কি কারণে কোন স্বার্থ, কোন লাভের কারণে এটা করছে এখন সাধারণ মানুষ তা বুঝে গেছে। এসব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তারপর বলি কেউ যদি শেখ হাসিনার নেতৃত্বের বাইরে গিয়ে অন্য নেতৃত্বে সৃষ্টি বা চলতে চায় তিনি আওয়ামী লীগের বন্ধু নয়। এই বিষয় আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ে থেকে শুরু করে তৃণমূল নেতা পর্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে বলে আমি মনে করি।

ঢাকা টাইমস: দলের উপ-প্রচার সম্পাদক পদে থেকে এমপি নির্বাচন, একসঙ্গে দুটি কাজ কতোটা চ্যালেঞ্জের মনে করেন

শামীম: চ্যালেঞ্জ তো থাকবেই তা মোকাবিলা করেই এগিয়ে যেতে হবে। দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে আমি আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করছি। চ্যালেঞ্জ কিভাবে মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে হয় সেটা খুব ভালোভাবে আমার রপ্ত করা আছে। দীর্ঘদিন আমি দপ্তরে কাজ করেছি। পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে সদস্য এবং উপপ্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছেন।

ঢাকা টাইমস: নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গুজব-অপপ্রচার রোধে আ.লীগ কি কি পরিকল্পনা গ্রহণ করছে?

শামীম: বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মধ্যে দিয়ে এদেশে গুজব অপপ্রচার শুরু করা হয়েছিল। তারা এখনো সক্রিয়। তবে গুজব অপপ্রচার রোধে আমাদের সক্রিয় থাকবে হবে, নির্ণয় করতে হবে করা, কোন মহল থেকে, কোন উদ্দেশ্যে গুজব অপপ্রচার করছে। তারপর তার কাউন্টার দিতে হবে এবং যারা গুজব অপপ্রচার করছে তাদেরকে চিহ্নিত করে জাতির কাছে তুলে ধরতে হবে। গুজব-অপপ্রচার রোধে করে সঙ্গে সঙ্গে জাতির কাছে সঠিক বার্তা পৌঁছে দিতে হবে, যাতে জনগণ ভুল বার্তায় বিশ্বাসী না হয়। তবে চ্যালেঞ্জও আছে। এবার নির্বাচনে বিএনপি আসবে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গুজব অপপ্রচার ছাড়াবে। সেটা কাউন্টার দিয়ে আমরাও সঠিক তথ্য জনগণের সামনে তুলে ধরবো। সেই প্রস্তুতি আমাদের আছে।

তবে এই বিষয়ে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা লাগবে মিডিয়া ও জনগণের। আওয়ামী লীগ ও সিআরআই গুজব অপপ্রচার রোধে কাজ করছে। আমরা সত্যটা তুলে ধরায় মানুষ এখন আর গুজব অপপ্রচারে কান দেয় না।

ঢাকা টাইমস: নির্বাচন উপলক্ষে জনগণের জন্য আওয়ামী লীগের বার্তাটা কী?

শামীম: কিছু মানুষ যেমন কল্পনাও করেনি বাংলাদেশ স্বাধীন হবে কিন্তু বঙ্গবন্ধু এদেশ স্বাধীন করে দেখিয়ে দিয়েছেন। তেমনি তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা দেখিয়ে দিয়েছেন দেশের উন্নয়ন অর্জন করে। জনগণ ঐক্যবদ্ধ থেকে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনলে এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়, এটা প্রমাণিত। তাই দেশের প্রয়োজনে, জনগণের প্রয়োজনে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় আনতে হবে।

আওয়ামী লীগ যে জনগণের জন্য উন্নয়ন করেছে, যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে সেই বার্তা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে সাধারণ মানুষের কাছে। বাংলাদেশ যে বিশ্বের দরবারে এখন প্রতিষ্ঠিত মর্যাদাশীল দেশ, সেই বার্তা বাংলার ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যে বাংলাদেশ আলোয় আলোকিত, জাতির প্রয়োজনে কাজ করে সেই বার্তা ম্যান টু ম্যান পৌছে দিতে হবে।

ঢাকা টাইমস: দেশের এত উন্নয়ন অগ্রগতি করার পরেও বিএনপি আওয়ামী লীগের পদত্যাগ দাবি করছে...

শামীম: বিএনপি যে কখন কি বলে তা তারা নিজেরাও জানে না। একেক সময় একেক কথা বলে। তাদের ওপর দেশের মানুষের কোনো আস্থা নেই। বিএনপির একদফা হোক আর ১৯ দফ হোক, কোনো দফাই সফল হবে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ যদি এক দফা বা যত দফাই চাক, সেটা সফল হবে।

বিএনপির মতো হাঁটু ভাঙা দল দিয়ে দেশ পরিচালনা সম্ভব না। বিএনপির নির্মম অত্যাচারের কথা দেশের মানুষ ভুলে যায়নি। তারা ক্ষমতায় গেলে লুটপাট করে দেশকে ধ্বংস করে দেবে তাই দেশের মানুষ বিএনপিকে চান না। দেশের মানুষ চায় উন্নয়ন অগ্রগতি, কর্মসংস্থান, অর্থনৈতিকভাবে দেশ সমৃদ্ধশালী, মর্যাদাপূর্ণ জাতি, ব্লু ইকোনমি চায়, যা শুধু শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব। তাই দেশের মানুষ একমাত্র শেখ হাসিনাকেই ক্ষমতায় চায়।

এই বিএনপি জাতির পিতাকে বাঙালির জাতির হ্নদয় থেকে মুছে দেওয়ার জন্য বহু চেষ্টা করেছিল কিন্তু পারেনি। দেশের প্রতি শ্রদ্ধা ভালোবাসা থাকলে যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানিয়ে তাদের গাড়িতে পতাকা উড়াতে দিত না বিএনপি। দেশের মানুষ তাদেরকে ভোট দিয়ে আবার বিপদ ডেকে আনবে এটা আমার মনে হয় না। যারা এসব বুঝে না তারাই বিএনপি করে তারাই হয়তো ভোট দেবে বিএনপিকে।

ঢাকা টাইমস: বিএনপি বলছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে আসবে না?

শামীম: বিএনপি আজ তত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে ও এত দাবি দেয় এত কথা বলে কিন্তু তারাই তো তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করেছে। এজন্য তারাই দায়ী। তারপরেও বলি বিএনপি নির্বাচনে আসবে। তারা নির্বাচনে আসবে বলেই এত কথা বলছে, এত দাবি দিচ্ছে। বিএনপি প্রায় দুই শতাধিক নেতা নির্বাচনে আসার জন্য প্রস্তুত। তাদের সাতজন এমপি পদত্যাগ করে ভুল করছে, এজন্য তারা এখন অনুতপ্ত।

বিএনপি নির্বাচনে যাবে। যদি কোনো কারণে না যায় তাদের নেতারা স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবে এটাও তাদের পরিকল্পনার মধ্যে আছে। বিএনপির শতাধিক নেতার নামি আমি বলতে পারবো যারা নির্বাচনে আসার জন্য প্রস্তুত নিচ্ছে। এছাড়া তারা একটু বেশি দাবি দিচ্ছে যাতে করে এবার তারা কিছু সিট বেশি পায়।

(ঢাকাটাইমস/১১মার্চ/ডিএম)

সংবাদটি শেয়ার করুন

সাক্ষাৎকার বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

সাক্ষাৎকার এর সর্বশেষ

দুর্নীতি দমনে দুদককে সঠিক পথে আনার কাজ করবে সংস্কার কমিশন

সচেতনতার শক্তি পারমাণবিক বোমার চেয়েও বেশি শক্তিশালী

স্বাধীনতার পর থেকেই দেশ গড়তে কাজ করে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা: এস. এম. মঞ্জুরুল হক 

‘স্থিতিশীল সামষ্টিক অর্থনীতির স্বার্থে সরকারকে ভারসাম্যমূলক নীতি-উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে’: ড. আতিউর রহমান

প্রতি মুহূর্তেই মনে হচ্ছিল আর্মিরা ধরে নিয়ে যাবে: ফরিদা খানম সাকি

দাম বাড়ালে এতক্ষণে কার্যকর হয়ে যেত: ক্যাব সহ-সভাপতি নাজের হোসাইন

জন্ম থেকেই নারীদের যুদ্ধ শুরু হয়: নারী উদ্যোক্তা ফরিদা আশা

নারীরা এখন আর পিছিয়ে নেই

ভবন নির্মাণে সিটি করপোরেশনের ছাড়পত্র নেওয়ার নিয়ম করা উচিত: কাউন্সিলর আবুল বাশার

তদারকি সংস্থা এবং ভবন নির্মাতাদের দায়িত্বশীল হতে হবে: অধ্যাপক আদিল মুহাম্মদ খান

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :