বজ্রপাত : বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

মোঃ মোহসীন
  প্রকাশিত : ০১ ডিসেম্বর ২০১৬, ১৬:৫৫| আপডেট : ০১ ডিসেম্বর ২০১৬, ১৭:০৭
অ- অ+

আবহমান কাল ধরেই বজ্রপাত একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। বিজ্ঞানীদের মতে বজ্রপাতের জন্য দায়ী গভীর ও উলম্ব আকারের মেঘ (Cumulonimbus clouds)। আকাশে এমন আকারের মেঘ থাকলে বুঝতে হবে বজ্রপাত হতে পারে। এ বছর দেশে মাত্র ৪ দিনে বজ্রপাতে ৮১ মানুষ জন মারা যায়। বাংলাদেশে বজ্রপাতে বিভিন্ন সময়ে মানুষ মারা গেলেও অল্প সংখ্যক সময়ে এত বেশি লোক কখনো মারা যায়নি। এ কারণেই বিষয়টি সকলের নজরে এসেছে।

তাছাড়া এপ্রিল-জুন মাসে বজ্রপাত বেশি হয় কিন্তু এ সময়ের বাইরেও এ বছর বজ্রপাত হয়েছে। বজ্রপাতের সম্ভাব্য অন্যতম কারণগুলোর মধ্যে দীর্ঘ শুষ্ক সময় শেষে আর্দ্রতা, উঁচু বৃক্ষ নিধন ইত্যাদি। বিশেষ করে বায়ুমণ্ডলে বাতাসের তাপমাত্রা ভূ-পৃষ্ঠের উপরিভাগের তুলনায় কম থাকে বিধায় গরম বায়ু দ্রুত উপরে উঠে গেলে আর্দ্র বায়ুর সংস্পর্শ পায়। তখন গরম বায়ু দ্রুত ঠাণ্ডা হওয়ায় বজ্রমেঘের সৃষ্টিতেই বজ্রপাত সংঘঠিত হয়। ধারণা করা হয় কোন স্থানে যদি কারও মাথার চুল বাইরের কোন আকর্ষণে খাড়া হয়ে যায় তবে বুঝতে হবে সেখানে বিদ্যুৎ চার্জ হচ্ছে, বজ্রপাত হবে।

বিশ্বের উন্নত দেশসমূহে বছরে বজ্রপাতে মৃত্যুর হার প্রতি কোটিতে ৪ জনের কম। বিশ্বে প্রতিবছর বজ্রপাতে প্রায় ২ হাজার থেকে ২৪ হাজার লোক মারা যায় এবং প্রায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার লোক আহত হয়। পৃথিবীতে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১০০ বার বজ্রপাত হয় অর্থাৎ প্রতিদিন প্রায় ৮০ লক্ষবার বজ্রপাত হয়। বজ্রপাতে বিশ্বে ক্ষতির পরিমাণ বছরে প্রায় ১০০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বজ্রপাত হয় ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো

লেকে যা গড়ে বছরে ৩০০ দিন। যাকে পৃথিবীর বজ্রপাতের রাজধানী বলা হয়।

বজ্রপাতে বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী দেশসমূহে বছরে মৃত্যুর হার নিম্নরূপ:

দেশের নাম

মৃত্যুর হার (প্রতি কোটিতে)

ভারত

০১

বাংলাদেশ

০৯

নেপাল

২৪

শ্রীলংকা

২৭

উল্লেখ্য, জাপানে বিগত ১০ বছরে বজ্রপাতে মাত্র ২৪ জন মারা গেছে। মৃত্যুর এ সংখ্যা এত কম হওয়ার পিছনে রয়েছে পূর্বপ্রস্তুতি।

বজ্রপাতে ক্ষতিহ্রাসে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে নিম্নবর্ণিত কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে:

১. ২০১৫ সালে বজ্রপাতকে দুর্যোগ হিসেবে গণ্য করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে;

২. বজ্রপাতকে দুর্যোগ হিসেবে গণ্য করে Lightning Detection System অনুসারে সর্বত্র এই কার্যক্রম গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরকে অনুরোধ করা হয়েছে;

৩. বজ্রপাতে ক্ষতিহ্রাসে করণীয় বিষয়ে লিফলেট তৈরি ও বিতরণ করা হচ্ছে;

৪. বজ্রপাতে নিহত ব্যক্তির দাফন/ সৎকারের জন্য পরিবার প্রতি ২৫ হাজার টাকা এবং আহত ব্যক্তিকে ১০ হাজার টাকা প্রদান করা হচ্ছে;

৫. বজ্রপাতে নিহত অস্বচ্ছল পরিবারকে ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।

বজ্রপাত বিষয়ে অতিসত্বর নিম্নোক্ত কাজগুলো করা প্রয়োজন:

দেশে বজ্রপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধির কারণ সনাক্তকরণ;

১. বজ্রপাতে দেশে জীবনহানি বৃদ্ধির কারণ নির্ধারণ;

2. বজ্রপাতের ঝুঁকি হ্রাস করতে করণীয় উদ্ভাবন;

3. বজ্রপাতে ক্ষতি কমাতে করণীয় বিষয় নির্ধারণ;

4. বজ্রপাতে করণীয় সম্পর্কে সচেতন করতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্য বইয়ে এ সংক্রান্ত প্রবন্ধ অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ;

5 বজ্রপাতের আগাম বার্তা দিতে বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরে গবেষণা কার্যক্রমের উদ্যোগ গ্রহণ;

আইনী অবকাঠামোতে বজ্রপাত প্রসঙ্গ:

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা, ২০১৫ তে বজ্রপাত বিষয় উল্লেখ থাকলেও অন্যান্য আইনী অবকাঠামো যেমন- দুর্যোগ বিষয়ক স্থায়ী আদেশাবলী, ২০১০; দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২; দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা (কমিটি গঠন ও কার্যাবলী) বিধিমালা, ২০১৫ তে বজ্রপাত প্রসঙ্গে সরাসরি উল্লেখ নেই। এ প্রেক্ষিতে বজ্রপাত বিষয়টি জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ২০১৬-২০২০ ও অন্যান্য আইনী অবকাঠামোর অন্তর্ভুক্তির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

জনসচেতনতা বৃদ্ধি:

বজ্রপাতের কারণে মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে এ বিষয়ে গণসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র তৈরি ও প্রদর্শন, ভ্রাম্যমান সিনেমা প্রদর্শন, সচেতনতামূলক গান তৈরি করে গ্রাম পর্যায়ে জনসাধারণকে সচেতন করে তুলতে হবে। টেলিভিশনে খবর বা গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান চলাকালীন স্ক্রলে এবং এফ এম রেডিওতে পূর্বাভাসসহ প্রয়োজনীয় বার্তা প্রদান করতে হবে। বিশেষ করে ফেব্রুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রিন্ট মিডিয়াকে সক্রিয় করে, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করে এবং মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে প্রচারণা চালাতে হবে। পোস্টার/ লিফলেট বিতরণ এবং উঠান বৈঠকের মাধ্যমেও জনগণকে সচেতন করতে হবে। তাছাড়া বাস ও রেল স্টেশন এবং লঞ্চ ঘাট ইত্যাদি জনবহুল জায়গায় প্রচারণা করতে হবে। CSR এর আওতায় প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানসমূহকে বজ্রপাত বিষয়ে প্রস্তুতি এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। এমনকি প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সাথে যৌথ গবেষণা কার্যক্রম বৃদ্ধি করা খুবই জরুরী।

বজ্রপাতে প্রাণহানির পর মৃতদেহ দাফন/ সৎকার গুরুত্বপূর্ণ। অনেকের মাঝেই একটি ভ্রান্ত ধারণা বিদ্যমান যে বজ্রপাতে মৃত ব্যক্তির হাড় অত্যন্ত প্রয়োজনীয় যার কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। জনগণকে এ বিষয়ে সচেতন করতে হবে এবং দাফন/ সৎকার পরবর্তীতে মৃতদেহ সংরক্ষনণে সচেতন থাকার বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

বজ্রপাতে ক্ষতি কমানোর লক্ষ্যে নিম্নোক্ত কার্যক্রম নেয়া জরুরি:

  • দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সংশ্লিষ্ট Stakeholder দের নিয়ে পরিপূর্ণ আইনী কাঠামো গঠন ও বিধিমালা প্রণয়ন;
  • বজ্রপাতে ক্ষতিহ্রাসে করণীয় বিষয়ে নির্দেশিকা ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন;
  • বজ্রপাত নিরাপদ শেড তৈরি;
  • বজ্রপাতের আগাম সতর্কবার্তা পাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ ও জনগণকে অবহিতকরণ;
  • বজ্রপাত বিষয়ক সেল তৈরি করা;
  • Early warning system সংক্রান্ত উন্নত গবেষণা;
  • পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্তি;
  • জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি ও আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসে বিষয়টির তাৎপর্য তুলে ধরা;
  • খোলা মাঠে উঁচু জাতের গাছ লাগানো (যেমন: তাল, খেজুর, সুপারি, নারকেল ইত্যাদি);
  • বিল্ডিং কোডে লাইটনিং বিষয়ে নির্দেশ বাস্তবায়নে নির্দেশনা;
  • বজ্রপাত ব্যবস্থাপনা বিষয়ে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা;
  • বজ্রপাত সম্পর্কিত ভ্রান্তধারণা দূরীকরণে প্রচারণা;
  • বজ্রপাতের সময় বা পরে যে ধরনের মানসিক সমস্যা (Post Traumatic Stress Disorder) হয় তা নিয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা;
  • জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা (২০১৬-২০২০) এ বজ্রপাত বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করে স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন;
  • Sectoral plan এ বিষয়টি অন্তর্ভুক্তকরণ;
  • বজ্রপাত ঝুঁকি মোকাবেলায় কৌশলপত্র প্রণয়ন।

বজ্রপাত মোকাবেলায় সীমাবদ্ধতা:

বজ্রপাত সম্পর্কে সচেতনতা ও সুস্পষ্ট ধারণা না থাকা, প্রয়োজনীয় প্রযুক্তির অভাব, উন্নত অবকাঠামোর অভাব, বিল্ডিং কোড অনুসরণ না করা। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, Stakeholder-দের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয়ের অভাব, সামাজিক কুসংস্কার এবং আগাম সতর্কীকরণের সুযোগ না থাকা। যন্ত্রপাতির অভাব এবং হাওড়/ বিল এলাকায় কোন নিরাপদ শেড না থাকা, বিদ্যুৎ পরিবাহী টিনের ঘরে বজ্রপাত নিরোধক যন্ত্রস্থাপন না করা ইত্যাদি।

উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে বজ্রপাত বিষয়টি সার্বিকভাবে তুলে ধরা এখনও সম্ভব হয়নি। এছাড়া এ বিষয়ে গবেষণালব্ধ জ্ঞান সীমিত এবং প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ অপ্রতুল যা বজ্রপাতের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নাজুকতাকে বাড়িয়ে দিয়েছে।

বজ্রপাত থেকে নিরাপদ থাকতে করণীয়:

  • বজ্রঝড় সাধারণত ৩০-৪৫ মিনিট স্থায়ী হয়। এ সময়টুকু ঘরে অবস্থান করা।
  • গভীর ও উলম্ব মেঘ দেখা দিলে ঘরের বাইরে বের না হওয়া; অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে যাওয়া।
  • বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা বা মাঠ অথবা উঁচু স্থানে না থাকা।
  • বজ্রপাতের সময় ধানক্ষেতে বা খোলা মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি পায়ের আঙ্গুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙ্গুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়া।
  • বজ্রপাতের আশঙ্কা হলে যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নেয়া।
  • বজ্রপাতের সম্ভবনা দেখা দিলে টিনের চালা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা।
  • উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি ও তার, ধাতব খুঁটি, মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকা।
  • গভীর ও উলম্ব মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা বা জলাশয় থেকে দূরে থাকা।
  • বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভেতর অবস্থান করলে গাড়ির ধাতব অংশের সাথে শরীরের সংযোগ না রাখা, সম্ভব হলে কোন কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নেয়া।
  • বজ্রপাত চলাকালে বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি ও বারান্দায় না থাকা। জানালা বন্ধ রাখা এবং ঘরের ভিতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকা।
  • বজ্রপাতের সময় ধাতব হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার না করা। জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করা।
  • বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখা এবং নিরাপদ স্থানে অবস্থান করা।
  • বজ্রপাতের সময় ছাউনিবিহীন নৌকায় মাছ ধরতে না যাওয়া, সমুদ্র বা নদীতে থাকলেও মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করা।
  • বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ না করা।
  • প্রতিটি বিল্ডিং-এ বজ্রপাত নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করা।
  • খোলাস্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে একত্রে না থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া।
  • কোন বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত বজ্রপাত নিরোধক ও নিরাপত্তামূলক ব্যবস্হা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে থাকা।
  • বজ্রপাতের সময় মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, টিভি, ফ্রিজসহ বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির সুইচ বন্ধ রাখা এবং বজ্রপাতের আভাস পেলে আগেই এগুলোর প্লাগ বিচ্ছিন্ন করা।
  • বজ্রপাতে কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আক্রান্তদের মত দ্রুত চিকিৎসা করা, প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসককে ডাকা বা হাসপাতালে নেয়া।
  • বজ্রপাতে আহত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃদস্পন্দন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অব্যাহতভাবে চালিয়ে যাওয়া।

সর্বোপরি আত্মসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বজ্রপাতের বিদ্যমান বিপর্যয় থেকে জনজীবন রক্ষা করা সহজ হয়ে উঠবে। অতঃপর বলতেই হয়-

“বাইরে যদি পড়ে বাজ

ঘরে থাকাই ভাল কাজ”

লেখক: যুগ্মসচিব, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।

google news ঢাকা টাইমস অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
“চাঁদাবাজ যতই প্রভাবশালী হোক, পার পাবে না”
গোপালগঞ্জে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
আদাবরে সালিস বৈঠকে গুলি: নিহত ১, অস্ত্রসহ আটক ২
বৃহস্পতিবার সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক এনসিপির
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা